দীর্ঘদিন ধরে আমানতের সুদহার ৬ শতাংশ ও ঋণের সুদহার ৯ শতাংশে আটকে রেখেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সম্প্রতি নীতির পরিবর্তন আনায় ঋণের সুদহার বাড়তে শুরু করে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের ছয় মাসের গড় সুদহার প্রকাশ করে। সেখানে দেখা যায়, গত জানুয়ারিতে স্মার্ট ছিল ৬.৯৬ শতাংশ। এরপর প্রতি মাসে একটু করে বেড়ে গত মে মাসে দাঁড়ায় ৭.১৩ শতাংশ। জুন ও জুলাইয়ে সামান্য কমে ৭.১০ শতাংশে নামে। এরপর আগস্ট থেকে ধারাবাহিকভাবে সুদহার বাড়ছে।
মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির জন্য এত দিন মূলত ডলারের মূল্যবৃদ্ধিকে দায়ী করে আসছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছে তারা। সুদের হার বাড়লে মানুষ সাধারণত ব্যাংকে আমানত রাখতে উৎসাহিত হবে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য বলছে, গত জুন ও জুলাই মাসে দেশে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমার পর আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসেও তা আবার বেড়েছে। সর্বশেষ গত অক্টোবর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২.৫৬ শতাংশ, যা গত ১১ বছর ৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। বিবিএসের মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে সার্বিক মূল্যস্ফীতিও কিছুটা বেড়ে ৯.৯৩ শতাংশ হয়েছে। তবে নভেম্বর মাসে তা কমে হয়েছিল ৯.৪৩ শতাংশ।
সংস্থাটি তথ্য বলছে, গত জুন ও জুলাই মাসে দেশে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমার পর আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসেও তা আবার বেড়েছে। সর্বশেষ গত অক্টোবর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২.৫৬ শতাংশ, যা গত ১১ বছর ৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। বিবিএসের মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে সার্বিক মূল্যস্ফীতিও কিছুটা বেড়ে ৯.৯৩ শতাংশ হয়েছে।