ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ছাত্রলীগ নেতার গলায় সাংবাদিক কার্ড, ঘুরছেন ভোটকেন্দ্রে!

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক ছাত্রলীগ নেতাকে সাংবাদিক কার্ড গলায় ঝুলিয়ে কেন্দ্রে ঘুরতে দেখা গেছে। চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয় বুধবার (৬ জুন) সকাল ৮টায়, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

ভোট শুরুর পর থেকে নাঙ্গলকোটের মৌকরা ইউনিয়নের চান্দগড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ওই ছাত্রলীগ নেতাকে দেখা যায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তিনি নাঙ্গলকোট উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল জলিল৷ গলায় ঝোলানো কার্ডে লেখা আছে নাম মো. আবদুল জলিল। পত্রিকার নাম দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র।

তিনি সাংবাদিক কার্ড ঝুলিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করছেন বলে অভিযোগ করেছেন দোয়াত কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজমুল হাসান ভূঁইয়া বাছির। তিনি অভিযোগ করেন, ছাত্রলীগ নেতা আবদুল জলিল সাংবাদিক কার্ড গলায় ঝুলিয়ে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ঘুরছে। সে আনারস প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে প্রভাব বিস্তার করছে। প্রশাসনের কাছে বিচার চাই।

একই অভিযোগ করেন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পালকি প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বাপ্পা সোহাগ। তিনি বলেন, এ ছাত্রলীগ নেতা কেন্দ্রে অবস্থান করে আমার ভোটে বাধা দিচ্ছে। সে কখনও সাংবাদিক ছিল না। নির্বাচন উপলক্ষে সাংবাদিক কার্ড নিয়ে আধিপত্য বিস্তার করছে।

অভিযুক্ত ছাত্রলীগের নাঙ্গলকোট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিলকে কল দিলে তিনি নিজেকে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পরিচয় দেন। তিনি সাংবাদিক কি না এমন প্রশ্নের পর নেটওয়ার্ক স্লো বলে কল কেটে দেন। সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুনীর হোসাইন খান বলেন, এমন খবর পাইনি। আমরা বিষয়টি এখনই দেখছি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

ছাত্রলীগ নেতার গলায় সাংবাদিক কার্ড, ঘুরছেন ভোটকেন্দ্রে!

আপডেট সময় ০৫:০৩:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক ছাত্রলীগ নেতাকে সাংবাদিক কার্ড গলায় ঝুলিয়ে কেন্দ্রে ঘুরতে দেখা গেছে। চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয় বুধবার (৬ জুন) সকাল ৮টায়, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

ভোট শুরুর পর থেকে নাঙ্গলকোটের মৌকরা ইউনিয়নের চান্দগড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ওই ছাত্রলীগ নেতাকে দেখা যায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তিনি নাঙ্গলকোট উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল জলিল৷ গলায় ঝোলানো কার্ডে লেখা আছে নাম মো. আবদুল জলিল। পত্রিকার নাম দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র।

তিনি সাংবাদিক কার্ড ঝুলিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করছেন বলে অভিযোগ করেছেন দোয়াত কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজমুল হাসান ভূঁইয়া বাছির। তিনি অভিযোগ করেন, ছাত্রলীগ নেতা আবদুল জলিল সাংবাদিক কার্ড গলায় ঝুলিয়ে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ঘুরছে। সে আনারস প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে প্রভাব বিস্তার করছে। প্রশাসনের কাছে বিচার চাই।

একই অভিযোগ করেন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পালকি প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বাপ্পা সোহাগ। তিনি বলেন, এ ছাত্রলীগ নেতা কেন্দ্রে অবস্থান করে আমার ভোটে বাধা দিচ্ছে। সে কখনও সাংবাদিক ছিল না। নির্বাচন উপলক্ষে সাংবাদিক কার্ড নিয়ে আধিপত্য বিস্তার করছে।

অভিযুক্ত ছাত্রলীগের নাঙ্গলকোট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিলকে কল দিলে তিনি নিজেকে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পরিচয় দেন। তিনি সাংবাদিক কি না এমন প্রশ্নের পর নেটওয়ার্ক স্লো বলে কল কেটে দেন। সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুনীর হোসাইন খান বলেন, এমন খবর পাইনি। আমরা বিষয়টি এখনই দেখছি।