ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

জাবিতে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের লাশ উদ্ধার

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় জিসান আহম্মেদ নামের এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আলবেরুনি হলের কর্মচারী মো. নজরুল ইসলামের মেজো ছেলে।

আজ সোমবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সালাম বরকত ও তাজউদ্দিন হলগামী সড়কের পার্শ্ববর্তী একটি গাছে একজনকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান পথচারীরা। পরে পুলিশে খবর দিলে আশুলিয়া থানার পুলিশ এসে সকাল ৭টায় মৃতদেহটি উদ্ধার করে।

আলবেরুনী হলের কর্মচারীদের সূত্রে জানা গেছে, জিসান পরিবারের সঙ্গে ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী কলাবাগান এলাকায় আনসার ক্যাম্পের পেছনে থাকতেন। তাদের পৈত্রিক নিবাস শেরপুর জেলার সদর থানায়। স্থানীয় একটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশুনা শেষে তিনি একটি গরুর খামার দেখাশুনা করতেন। প্রাথমিকভাবে পারিবারিক কলহের জেরে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জিসানের বড় ভাই ওলিউল্লাহ জানান, গতকাল সন্ধ্যায় ঝড়ের আগে সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। পরে ঝড় থামলে বাড়িতে ফিরলে মা তাকে এতক্ষণ কোথায় ছিল এটা জিজ্ঞেস করে? গরুকে পানি খাওয়ানো হয় নি তাই বকাঝকা করে। পরে সে আবার রাগ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে চলে যায়।

আশুলিয়া থানার এসআই আসলাম জানান, আমরা জানতে পেরে সকাল ৭টায় এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করেছি। পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায় তারা লাশের ময়নাতদন্ত করতে রাজি হয়নি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

জাবিতে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের লাশ উদ্ধার

আপডেট সময় ১১:৫৮:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ মে ২০২৪

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় জিসান আহম্মেদ নামের এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আলবেরুনি হলের কর্মচারী মো. নজরুল ইসলামের মেজো ছেলে।

আজ সোমবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সালাম বরকত ও তাজউদ্দিন হলগামী সড়কের পার্শ্ববর্তী একটি গাছে একজনকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান পথচারীরা। পরে পুলিশে খবর দিলে আশুলিয়া থানার পুলিশ এসে সকাল ৭টায় মৃতদেহটি উদ্ধার করে।

আলবেরুনী হলের কর্মচারীদের সূত্রে জানা গেছে, জিসান পরিবারের সঙ্গে ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী কলাবাগান এলাকায় আনসার ক্যাম্পের পেছনে থাকতেন। তাদের পৈত্রিক নিবাস শেরপুর জেলার সদর থানায়। স্থানীয় একটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশুনা শেষে তিনি একটি গরুর খামার দেখাশুনা করতেন। প্রাথমিকভাবে পারিবারিক কলহের জেরে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জিসানের বড় ভাই ওলিউল্লাহ জানান, গতকাল সন্ধ্যায় ঝড়ের আগে সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। পরে ঝড় থামলে বাড়িতে ফিরলে মা তাকে এতক্ষণ কোথায় ছিল এটা জিজ্ঞেস করে? গরুকে পানি খাওয়ানো হয় নি তাই বকাঝকা করে। পরে সে আবার রাগ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে চলে যায়।

আশুলিয়া থানার এসআই আসলাম জানান, আমরা জানতে পেরে সকাল ৭টায় এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করেছি। পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায় তারা লাশের ময়নাতদন্ত করতে রাজি হয়নি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।