ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ঢাকা বারে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৭:২০:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩
  • ১১২৪ বার পড়া হয়েছে

আসন্ন ঢাকা আইনজীবী সমিতির ২০২৩-২০২৪ নির্বাচনে বিতর্কিত প্রধান নির্বাচন কমিশনার ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পি পি) আব্দুল্লাহ আবুর মনোনয়ন বিরুদ্ধে প্রতিকার চেয়ে রাজপথে বিক্ষোভ ও বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা।

সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে মিছিল শুরু হয়ে হাইকোর্ট মাজারগেট, শিক্ষা ভবন, কদম ফোয়ারা, জাতীয় ঈদগাহ মাঠ হয়ে বার কাউন্সিল গেটে এসে বিক্ষোভ শেষ হয়।

মিছিল শেষে প্রতিকার চেয়ে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বরাবর প্রায় এক হাজার ৫০০ আইনজীবীর স্বাক্ষর সম্বলিত স্মারকিলিপি প্রদান করেন আইনজীবীরা।

এদিকে ঢাকা বারে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে সুপ্রিম কোর্ট ও ঢাকা বারে কয়েক শ’ বিএনপি সমর্থক আইনজীবী বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বার ইউনিটের নেতৃত্বে বিক্ষোভ করে বার কাউন্সিলে যান আইনজীবীরা। বার কাউন্সিলের সচিব ড. ওয়াহিদুজ্জামান শিকদার আইনজীবীদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী, মহাসচিব ও বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বার কাউন্সিলের নির্বাচিত সদস্য ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীন, বার কাউন্সিলের নির্বাচিত সদস্য ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি ও আইনজীবী ফোরামের ঢাকা বার ইউনিটের সভাপতি মাসুদ আহমেদ তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক ফারুকী, ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম, ইকবাল হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ মিয়া আলম, হযরত আলী, আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম সজল, আইনজীবী মোহাম্মদ আলী, মনির হোসেন, মো: আক্তারুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্ট বারের ট্রেজারার মো: কামাল হোসেন, সাবেক ট্রেজারার রাগীব রউফ চৌধুরী, সাবেক সহ-সম্পাদক মোরশেদ আল মামুন লিটন, সুপ্রিম কোর্ট বারের বর্তমান সহ-সম্পাদক মো: মাহবুবুর রহমান খান, সগীর হোসেন লিয়ন, জহিরুল ইসলাম সুমন, সৈয়দ মো: তাজরুল হোসেন, মাহফুজুর রহমান মিলন, শহিদুল ইসলাম সপু, গাজী তৌহিদুল ইসলাম, কে আর খান পাঠান, সালমা সুলতানা, মাসুদ রানা, মো: মাকসুদ উল্লাহ, এ কে এম খলিলুল্লাহ কাসেম মু: কাইয়ুম প্রমুখ।

প্রায় দেড় হাজার আইনজীবীর স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিতে বলা হয়, নিম্ন স্বাক্ষরকারীগণ ঢাকা আইনজীবী সমিতির নিয়মিত সদস্য। ঢাকা আইনজীবী সমিতি বিশ্বের সর্ববৃহৎ আইনজীবী সমিতি। এই সমিতির সদস্য সংখ্যা প্রায় ২৮ হাজার। সমিতির গঠনতন্ত্র মতে সমিতি পরিচালিত হয়। গঠনতন্ত্র মোতাবেক সমিতির নির্বাচনকালে একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্য কমিশনারদেরকে নিয়োগ প্রদান করে কমিশন গঠিত হয়। সমিতির সদস্যদের সরাসরি ভোটে অবাধ ও সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে এ সমিতির নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়। পরিতাপের বিষয় হলো বিগত তিন বছর যাবৎ ধারাবাহিকভাবে নির্বাচনে নানারূপ বিতর্কের জন্ম হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

এতে বলা হয়, ঢাকা আইনজীবী সমিতির ১৩৪ বছরের অর্জিত গৌরব কোনো মহল বিশেষের কারণে হারিয়ে যাবে তা হতে পারে না। বিশেষ করে গত ২০২১-২০২২ এবং ২০২২-২৩ সেশনের সমিতির নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন ঢাকা মহানগর পিপি আব্দুল্লাহ আবু। প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে আব্দুল্লাহ আৰু সম্পূর্ণ ব্যর্থ ও বিতর্কিত হিসেবে প্রমাণ করেছে নিজেকে। নির্বাচনে জালভোট, ব্যালট পেপার ছিনতাই, ব্যালট পেপার বাহির থেকে সিল মেরে আনা, ভোট গণনায় কারচুপি এবং পরাজিত প্রার্থীদের নির্বাচিত ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের মারধর, রক্তাক্ত জখম, সিনিয়র আইনজীবীদের শারীরিক ভাবে লাঞ্ছিত, আংশিক ভোট গনণা করে প্রার্থী নির্বাচিত ঘোষণাসহ সকল অপকর্মের সাথে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুল্লাহ আবুসহ তার আস্থাভাজন কমিশনারগণ প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। প্রয়োজনের অধিক ব্যালট পেপার ছাপিয়েছেন এবং তা কেটে বাক্সে ঢুকিয়েছেন।

স্মারকলিপিতে আরো বলা হয়, ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সভায় বেশির ভাগ সভাপতি ও সাধারাণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আবুকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ না করার অনুরোধ করেন। তারপরও তাকে নিয়োগ দেয়া হয়। আব্দুল্লাহ আবুর নিয়োগের পর নিয়োগ বাতিলের দাবিতে সচেতন আইনজীবীরা ঢাকা বারে প্রতিদিন প্রতিবাদ মিটিং, মিছিল, লিফলেট বিতরণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে এবং সচেতন আনইজীবীরা আব্দুল্লাহ আবুর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে আইনজীবীদের গণস্বাক্ষর সম্বলিত এক আবেদন গত ১৯ জানুয়ারি ঢাকা আইনজীবী সমিতির বরাবরে প্রদান করেন।

স্মারকলিপিতে সঙ্গত কারণে ঢাকা বারের আসন্ন ২০২৩-২০২৪ নির্বাচন পরিচালনার জন্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অযোগ্য পক্ষপাতদুষ্ট ও বিতর্কিত বিধায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুল্লাহ আবুর মনোনয়ন বাতিলের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

ঢাকা বারে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি

আপডেট সময় ০৭:২০:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩

আসন্ন ঢাকা আইনজীবী সমিতির ২০২৩-২০২৪ নির্বাচনে বিতর্কিত প্রধান নির্বাচন কমিশনার ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পি পি) আব্দুল্লাহ আবুর মনোনয়ন বিরুদ্ধে প্রতিকার চেয়ে রাজপথে বিক্ষোভ ও বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা।

সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে মিছিল শুরু হয়ে হাইকোর্ট মাজারগেট, শিক্ষা ভবন, কদম ফোয়ারা, জাতীয় ঈদগাহ মাঠ হয়ে বার কাউন্সিল গেটে এসে বিক্ষোভ শেষ হয়।

মিছিল শেষে প্রতিকার চেয়ে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বরাবর প্রায় এক হাজার ৫০০ আইনজীবীর স্বাক্ষর সম্বলিত স্মারকিলিপি প্রদান করেন আইনজীবীরা।

এদিকে ঢাকা বারে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে সুপ্রিম কোর্ট ও ঢাকা বারে কয়েক শ’ বিএনপি সমর্থক আইনজীবী বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বার ইউনিটের নেতৃত্বে বিক্ষোভ করে বার কাউন্সিলে যান আইনজীবীরা। বার কাউন্সিলের সচিব ড. ওয়াহিদুজ্জামান শিকদার আইনজীবীদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী, মহাসচিব ও বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বার কাউন্সিলের নির্বাচিত সদস্য ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীন, বার কাউন্সিলের নির্বাচিত সদস্য ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি ও আইনজীবী ফোরামের ঢাকা বার ইউনিটের সভাপতি মাসুদ আহমেদ তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক ফারুকী, ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম, ইকবাল হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ মিয়া আলম, হযরত আলী, আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম সজল, আইনজীবী মোহাম্মদ আলী, মনির হোসেন, মো: আক্তারুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্ট বারের ট্রেজারার মো: কামাল হোসেন, সাবেক ট্রেজারার রাগীব রউফ চৌধুরী, সাবেক সহ-সম্পাদক মোরশেদ আল মামুন লিটন, সুপ্রিম কোর্ট বারের বর্তমান সহ-সম্পাদক মো: মাহবুবুর রহমান খান, সগীর হোসেন লিয়ন, জহিরুল ইসলাম সুমন, সৈয়দ মো: তাজরুল হোসেন, মাহফুজুর রহমান মিলন, শহিদুল ইসলাম সপু, গাজী তৌহিদুল ইসলাম, কে আর খান পাঠান, সালমা সুলতানা, মাসুদ রানা, মো: মাকসুদ উল্লাহ, এ কে এম খলিলুল্লাহ কাসেম মু: কাইয়ুম প্রমুখ।

প্রায় দেড় হাজার আইনজীবীর স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিতে বলা হয়, নিম্ন স্বাক্ষরকারীগণ ঢাকা আইনজীবী সমিতির নিয়মিত সদস্য। ঢাকা আইনজীবী সমিতি বিশ্বের সর্ববৃহৎ আইনজীবী সমিতি। এই সমিতির সদস্য সংখ্যা প্রায় ২৮ হাজার। সমিতির গঠনতন্ত্র মতে সমিতি পরিচালিত হয়। গঠনতন্ত্র মোতাবেক সমিতির নির্বাচনকালে একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্য কমিশনারদেরকে নিয়োগ প্রদান করে কমিশন গঠিত হয়। সমিতির সদস্যদের সরাসরি ভোটে অবাধ ও সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে এ সমিতির নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়। পরিতাপের বিষয় হলো বিগত তিন বছর যাবৎ ধারাবাহিকভাবে নির্বাচনে নানারূপ বিতর্কের জন্ম হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

এতে বলা হয়, ঢাকা আইনজীবী সমিতির ১৩৪ বছরের অর্জিত গৌরব কোনো মহল বিশেষের কারণে হারিয়ে যাবে তা হতে পারে না। বিশেষ করে গত ২০২১-২০২২ এবং ২০২২-২৩ সেশনের সমিতির নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন ঢাকা মহানগর পিপি আব্দুল্লাহ আবু। প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে আব্দুল্লাহ আৰু সম্পূর্ণ ব্যর্থ ও বিতর্কিত হিসেবে প্রমাণ করেছে নিজেকে। নির্বাচনে জালভোট, ব্যালট পেপার ছিনতাই, ব্যালট পেপার বাহির থেকে সিল মেরে আনা, ভোট গণনায় কারচুপি এবং পরাজিত প্রার্থীদের নির্বাচিত ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের মারধর, রক্তাক্ত জখম, সিনিয়র আইনজীবীদের শারীরিক ভাবে লাঞ্ছিত, আংশিক ভোট গনণা করে প্রার্থী নির্বাচিত ঘোষণাসহ সকল অপকর্মের সাথে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুল্লাহ আবুসহ তার আস্থাভাজন কমিশনারগণ প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। প্রয়োজনের অধিক ব্যালট পেপার ছাপিয়েছেন এবং তা কেটে বাক্সে ঢুকিয়েছেন।

স্মারকলিপিতে আরো বলা হয়, ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সভায় বেশির ভাগ সভাপতি ও সাধারাণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আবুকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ না করার অনুরোধ করেন। তারপরও তাকে নিয়োগ দেয়া হয়। আব্দুল্লাহ আবুর নিয়োগের পর নিয়োগ বাতিলের দাবিতে সচেতন আইনজীবীরা ঢাকা বারে প্রতিদিন প্রতিবাদ মিটিং, মিছিল, লিফলেট বিতরণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে এবং সচেতন আনইজীবীরা আব্দুল্লাহ আবুর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে আইনজীবীদের গণস্বাক্ষর সম্বলিত এক আবেদন গত ১৯ জানুয়ারি ঢাকা আইনজীবী সমিতির বরাবরে প্রদান করেন।

স্মারকলিপিতে সঙ্গত কারণে ঢাকা বারের আসন্ন ২০২৩-২০২৪ নির্বাচন পরিচালনার জন্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অযোগ্য পক্ষপাতদুষ্ট ও বিতর্কিত বিধায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুল্লাহ আবুর মনোনয়ন বাতিলের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।