ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৯.৪ ডিগ্রি

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ১২:২০:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ১১১১ বার পড়া হয়েছে

পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে জেলায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে। তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গতকালের চেয়ে তাপমাত্রা অনেকটা কমেছে। ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা রেকর্ড হওয়ায় এ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইতে শুরু করেছে। গতকাল শুক্রবার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার আগে বৃহস্পতিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রার পারদ কমে আসায় হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে।

বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, নিম্ন আয়ের মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে। জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই সকাল থেকে কাজে বেরিয়ে যেতে দেখা যায় এ অঞ্চলে পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুরসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষকে।

এদিকে জেলা বাড়তে শুরু করে বিভিন্ন শীতজনিত রোগ। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে ঠাণ্ডাজনিত রোগী বাড়তে শুরু করেছে।

জেলা প্রশাসক জহুরুল ইসলাম জানান, ‘প্রতি বছর এ জেলায় শীত বেশি থাকে। এবারও শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছি। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে শীতবস্ত্র চেয়ে চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে।’

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৯.৪ ডিগ্রি

আপডেট সময় ১২:২০:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩

পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে জেলায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে। তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গতকালের চেয়ে তাপমাত্রা অনেকটা কমেছে। ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা রেকর্ড হওয়ায় এ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইতে শুরু করেছে। গতকাল শুক্রবার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার আগে বৃহস্পতিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রার পারদ কমে আসায় হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে।

বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, নিম্ন আয়ের মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে। জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই সকাল থেকে কাজে বেরিয়ে যেতে দেখা যায় এ অঞ্চলে পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুরসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষকে।

এদিকে জেলা বাড়তে শুরু করে বিভিন্ন শীতজনিত রোগ। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে ঠাণ্ডাজনিত রোগী বাড়তে শুরু করেছে।

জেলা প্রশাসক জহুরুল ইসলাম জানান, ‘প্রতি বছর এ জেলায় শীত বেশি থাকে। এবারও শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছি। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে শীতবস্ত্র চেয়ে চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে।’