ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

পঞ্চগড়ে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ১১:১৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ১১১২ বার পড়া হয়েছে

পঞ্চগড়ে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ গণমাধ্যমকে বলেন, আজ সকাল ৯টায় ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে ভোর ৬টায় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। এটি পঞ্চগড়ের মৌসুমের সর্বনিম্ন। বিশেষ করে এ অঞ্চলটি হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বতের নিকটস্থ হওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। সামনে তাপমাত্রা আরও কমে আসবে।

এদিকে প্রচণ্ড শীতে সবচেয়ে দুর্ভোগে পড়েছে শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষ। শীত ও ঠাণ্ডার কারণে তারা কাজে বের হতে পারছেন না তারা। উত্তরীয় হিমেল হাওয়া ও কনকনে ঠাণ্ডায় গরম কাপড়ের অভাবে শীতে কষ্ট পাচ্ছেন এই এলাকার মানুষ। গ্রামীণ জনপদে মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে।

এদিকে শীতের কারণে বাড়তে শুরু করে বিভিন্ন শীতজনিত রোগ ব্যাধি। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে আউটডোরে ঠাণ্ডাজনিত রোগী বাড়তে শুরু করেছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

পঞ্চগড়ে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড

আপডেট সময় ১১:১৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩

পঞ্চগড়ে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ গণমাধ্যমকে বলেন, আজ সকাল ৯টায় ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে ভোর ৬টায় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। এটি পঞ্চগড়ের মৌসুমের সর্বনিম্ন। বিশেষ করে এ অঞ্চলটি হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বতের নিকটস্থ হওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। সামনে তাপমাত্রা আরও কমে আসবে।

এদিকে প্রচণ্ড শীতে সবচেয়ে দুর্ভোগে পড়েছে শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষ। শীত ও ঠাণ্ডার কারণে তারা কাজে বের হতে পারছেন না তারা। উত্তরীয় হিমেল হাওয়া ও কনকনে ঠাণ্ডায় গরম কাপড়ের অভাবে শীতে কষ্ট পাচ্ছেন এই এলাকার মানুষ। গ্রামীণ জনপদে মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে।

এদিকে শীতের কারণে বাড়তে শুরু করে বিভিন্ন শীতজনিত রোগ ব্যাধি। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে আউটডোরে ঠাণ্ডাজনিত রোগী বাড়তে শুরু করেছে।