ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

বাংলাদেশি কিশোরীকে গুলি করে মরদেহ নিয়ে গেল বিএসএফ

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ১২:০৮:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১০৯১ বার পড়া হয়েছে

দালালের মাধ্যমে অবৈধভাবে ভারতের যাওয়ার সময় মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে স্বর্ণা দাস (১৬) নামে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিনয় ভূষন রায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

স্বর্ণা মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার পশ্চিম জুড়ী ইউনিয়নের কালনীগড় গ্রামের বাসিন্দা পরেন্দ্র দাসের মেয়ে। স্বর্ণা স্থানীয় নিরোধ বিহারী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।

স্বর্ণার বাবা পরেন্দ্র দাস জানান, দীর্ঘদিন ধরে ভারতের ত্রিপুরায় তার বড় ছেলে থাকে। তাকে দেখতে স্বর্ণা ও তার মা রবিবার রাতে স্থানীয় দুই দালালের সহযোগিতায় লালারচক সীমান্ত দিয়ে চোরাইপথে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করে। রাত ৯টার দিকে ভারতের কাঁটাতারের বেড়ার কাছে পৌঁছালে বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। স্বর্ণা ঘটনাস্থলে মারা গেলেও ভাগ্যক্রমে স্বর্ণার মা বেঁচে যায়।

তিনি আরও জানান, সোমবার রাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) একটি দল বাড়িতে এসে খবরটি জানায়। স্বর্ণার মরদেহ বিএসএফ নিয়ে গেছে।

কুলাউড়া থানার ওসি বিনয় ভূষন রায় জানান, বিষয়টি দুদেশের মধ্যকার বৈঠক ও প্রচলিত সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভরশীল।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

বাংলাদেশি কিশোরীকে গুলি করে মরদেহ নিয়ে গেল বিএসএফ

আপডেট সময় ১২:০৮:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দালালের মাধ্যমে অবৈধভাবে ভারতের যাওয়ার সময় মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে স্বর্ণা দাস (১৬) নামে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিনয় ভূষন রায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

স্বর্ণা মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার পশ্চিম জুড়ী ইউনিয়নের কালনীগড় গ্রামের বাসিন্দা পরেন্দ্র দাসের মেয়ে। স্বর্ণা স্থানীয় নিরোধ বিহারী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।

স্বর্ণার বাবা পরেন্দ্র দাস জানান, দীর্ঘদিন ধরে ভারতের ত্রিপুরায় তার বড় ছেলে থাকে। তাকে দেখতে স্বর্ণা ও তার মা রবিবার রাতে স্থানীয় দুই দালালের সহযোগিতায় লালারচক সীমান্ত দিয়ে চোরাইপথে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করে। রাত ৯টার দিকে ভারতের কাঁটাতারের বেড়ার কাছে পৌঁছালে বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। স্বর্ণা ঘটনাস্থলে মারা গেলেও ভাগ্যক্রমে স্বর্ণার মা বেঁচে যায়।

তিনি আরও জানান, সোমবার রাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) একটি দল বাড়িতে এসে খবরটি জানায়। স্বর্ণার মরদেহ বিএসএফ নিয়ে গেছে।

কুলাউড়া থানার ওসি বিনয় ভূষন রায় জানান, বিষয়টি দুদেশের মধ্যকার বৈঠক ও প্রচলিত সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভরশীল।