ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

বাংলাদেশে কূটনীতিকদের বিশেষ নিরাপত্তা প্রত্যাহার : যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৬:০০:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩
  • ১১১৭ বার পড়া হয়েছে

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে যে ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী সমস্ত কূটনৈতিক কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। তাদের কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রধান উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল ১৫ মে (যুক্তরাষ্ট্র সময়) স্টেট ডিপার্টমেন্টে একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে একটি প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমি মার্কিন দূতাবাস বা এর কর্মীদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশদ বিবরণে প্রবেশ করতে যাচ্ছি না।’

তিনি অবশ্য উল্লেখ করেছেন যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ভিয়েনা কনভেনশন অনুসারে, যেকোনো স্বাগতিক দেশকে অবশ্যই ‘সমস্ত কূটনৈতিক মিশন প্রাঙ্গণ এবং কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য তার বাধ্যবাধকতা বজায় রাখতে হবে এবং কর্মীদের উপর যেকোনো আক্রমণ প্রতিরোধে সমস্ত উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে।’

ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের দূতসহ বেশ কয়েকজন বিদেশী কূটনীতিককে অতিরিক্ত নিরাপত্তা এসকর্ট না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর প্যাটেল এ মন্তব্য করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন গতকাল বলেছেন, ‘তারা চাইলে অর্থের বিনিময়ে পেতে পারে। আমরা করদাতাদের অর্থ দিয়ে এই অতিরিক্ত (নিরাপত্তা) এসকর্ট পরিষেবা প্রদান করব না।’

মোমেন বলেন, ‘উন্নত দেশগুলোতে কোনো সরকারই এ ধরনের বাড়তি সুযোগ-সুবিধা দেয় না।

মন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কোনো অবনতি হয়নি যে এ ধরনের সেবা প্রয়োজন।

সূত্র : ইউএনবি

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

বাংলাদেশে কূটনীতিকদের বিশেষ নিরাপত্তা প্রত্যাহার : যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট সময় ০৬:০০:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে যে ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী সমস্ত কূটনৈতিক কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। তাদের কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রধান উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল ১৫ মে (যুক্তরাষ্ট্র সময়) স্টেট ডিপার্টমেন্টে একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে একটি প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমি মার্কিন দূতাবাস বা এর কর্মীদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশদ বিবরণে প্রবেশ করতে যাচ্ছি না।’

তিনি অবশ্য উল্লেখ করেছেন যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ভিয়েনা কনভেনশন অনুসারে, যেকোনো স্বাগতিক দেশকে অবশ্যই ‘সমস্ত কূটনৈতিক মিশন প্রাঙ্গণ এবং কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য তার বাধ্যবাধকতা বজায় রাখতে হবে এবং কর্মীদের উপর যেকোনো আক্রমণ প্রতিরোধে সমস্ত উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে।’

ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের দূতসহ বেশ কয়েকজন বিদেশী কূটনীতিককে অতিরিক্ত নিরাপত্তা এসকর্ট না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর প্যাটেল এ মন্তব্য করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন গতকাল বলেছেন, ‘তারা চাইলে অর্থের বিনিময়ে পেতে পারে। আমরা করদাতাদের অর্থ দিয়ে এই অতিরিক্ত (নিরাপত্তা) এসকর্ট পরিষেবা প্রদান করব না।’

মোমেন বলেন, ‘উন্নত দেশগুলোতে কোনো সরকারই এ ধরনের বাড়তি সুযোগ-সুবিধা দেয় না।

মন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কোনো অবনতি হয়নি যে এ ধরনের সেবা প্রয়োজন।

সূত্র : ইউএনবি