ঢাকা , বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

বিস্ফোরণে দগ্ধ জবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

রাজধানীর গেন্ডারিয়ার ধূপখোলায় আগুনে দগ্ধ মো. মেহেদী হাসান শাওন (২২) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ শনিবার সকাল সোয়া ৬টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

মেহেদী সদর উপজেলার রাহিমনপুর গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গত সোমবার সকাল ৯টার দিকে ধূপখোলা বাজারে গ্যাস লাইন মেরামতের সময় বিস্ফোরণে দগ্ধ হন শাওন। এছাড়া বিস্ফোরণে আরও আটজন দগ্ধ হন। তাদের মধ্যে তিনজন একই পরিবারের। তারা হলেন- মুদি দোকানি আব্দুর রহিম, তার মেয়ে মিম আক্তার ও মিমের ছেলে মো. আলিফ। তাদের ঢামেকের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়‌।

আর জবি শিক্ষার্থী শাওনসহ দগ্ধ সোহেল, আলী হোসেন, রাশেদ মিয়া, সাহারা বেগম এবং মিজানুর রহমানবে বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়।

আগুনে শাওনের শরীরের ৩০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল বলে জানা যায়। বিস্ফোরণের সময় তিনি বাজার করতে গিয়েছিলেন বলে জানা যায়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

বিস্ফোরণে দগ্ধ জবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

আপডেট সময় ১০:৪৫:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ মে ২০২৩

রাজধানীর গেন্ডারিয়ার ধূপখোলায় আগুনে দগ্ধ মো. মেহেদী হাসান শাওন (২২) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ শনিবার সকাল সোয়া ৬টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

মেহেদী সদর উপজেলার রাহিমনপুর গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গত সোমবার সকাল ৯টার দিকে ধূপখোলা বাজারে গ্যাস লাইন মেরামতের সময় বিস্ফোরণে দগ্ধ হন শাওন। এছাড়া বিস্ফোরণে আরও আটজন দগ্ধ হন। তাদের মধ্যে তিনজন একই পরিবারের। তারা হলেন- মুদি দোকানি আব্দুর রহিম, তার মেয়ে মিম আক্তার ও মিমের ছেলে মো. আলিফ। তাদের ঢামেকের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়‌।

আর জবি শিক্ষার্থী শাওনসহ দগ্ধ সোহেল, আলী হোসেন, রাশেদ মিয়া, সাহারা বেগম এবং মিজানুর রহমানবে বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়।

আগুনে শাওনের শরীরের ৩০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল বলে জানা যায়। বিস্ফোরণের সময় তিনি বাজার করতে গিয়েছিলেন বলে জানা যায়।