ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

মুমিনের আলোকিত বাড়ি

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ১১:২০:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩
  • ১১১৫ বার পড়া হয়েছে

বসতবাড়ি মানুষের মৌলিক অধিকারের অন্তর্ভুক্ত। জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ। সবাই নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী বসতবাড়ি নির্মাণ করে। পবিত্র কুরআনে এসেছে, আল্লাহ করে দিয়েছেন তোমাদের গৃহকে অবস্থানের জায়গা (সূরা নাহল : ৮০)। একজন মুমিনের আলোকিত বাড়ির কয়েকটি বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো-

জীবন্ত বসতবাড়ি : একজন মুমিনের বসতবাড়ি হয় জীবন্ত। কুরআন তিলাওয়াত, জিকির-আজকার নানা ইবাদতে থাকে মুখর। কেননা তারা তো আল্লাহর পরিবারভুক্ত। আনাস ইবনে মালেক রা: থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সা: ইরশাদ করেছেন, মানুষের মধ্যে এমন কিছু লোক, যারা আল্লাহর পরিবারভুক্ত। সাহাবিরা আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! তারা কারা? তিনি বলেন, যারা আল-কুরআন পাঠকারী এবং তার ওপর আমলকারী। তারা হলেন আল্লাহর পরিবার ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ (ইবনে মাজাহ : ২১৫)।

নামাজের পরিবেশ রাখা : একজন মুমিনের বাড়িতে নামাজের সুব্যবস্থা থাকে। মুমিনগণ সুন্নত-নফল নামাজ বাড়িতে আদায় করেন। কেননা রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, হজরত ইবনে ওমর রা: থেকে বর্ণিত। নবী কারিম সা: বলেছেন, তোমাদের ঘরে কিছু নফল নামাজ আদায় করো এবং ঘরকে কবরে পরিণত করো না (বুখারি : ৪৩২, মুসলিম : ৭৭৭)।
মুমিন নারীদের জন্য ঘরের ভেতর আলাদা নামাজের স্থান থাকে। এ প্রসঙ্গে হজরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রা: থেকে হাদিস বর্ণিত হয়েছে। রাসূলে আকরাম সা: বলেছেন, মহিলাদের অন্দর মহলের নামাজ বাহির ঘরের নামাজ থেকে উত্তম এবং অন্দর মহলের ভেতরের গোপন বা নির্জন ঘরের নামাজ অন্দর মহলের নামাজ থেকে উত্তম (আবু দাউদ : ৫৭০, সহিহ ইবনে খুজাইমা : ১৬৮৮, মুস্তাদরাক হাকেম : ৮৮৬)।

ঘরে লজ্জাশীলতার চাদর : একজন মুমিনের বসতবাড়িতে পর্দা ও লজ্জাশীলতার চাদর বিছানো থাকে। আর এটাই তো আদর্শ পরিবারের প্রতীক। মুমিনের ঘরের নারী সদস্যরা ঢিলেঢালা পোশাক পরে চলাচল করে। পর্দার ভেতরে থেকে প্রয়োজন মতো খেদমতের হাত বাড়িয়ে দেয়। আর এই পর্দা ও লজ্জা তাদেরকে বড় ধরনের বিপদ থেকে হেফাজতে রাখে। নবীজী সা: বলেন, কোনো পুরুষ একজন মহিলার সাথে নির্জনে মিলিত হলে তাদের তৃতীয় সঙ্গী হয় শয়তান ( মিশকাত শরিফ : ৩১১৮)।

ঘরে তালিম অব্যাহত রাখা : একজন মুমিনের ঘরবাড়িতে তালিমের পরিবেশ থাকে। আর থাকে সাজানো গোছানো লাইব্রেরি। ছোট্ট লাইব্রেরিতে কুরআন, তাফসির, হাদিস, ফিকহ ও ঈমানদীপ্ত গল্পগুচ্ছ থাকে। যে বইগুলো অবসর সময়ে ছোট বড় সবাই পড়তে পারে। একজন দায়িত্ববান মুমিন ঘরের তালিমের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখে। হজরত আবু সাঈদ খুদরী রা: থেকে বর্ণিত হয়েছে। একবার মহিলারা নবীজী সা:-এর কাছে অনুরোধ করল যে, পুরুষরা আমাদের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করছে অর্থাৎ দ্বীনি শিক্ষা অর্জনে তারা এগিয়ে আছে (ইলমের মজলিসে তারাই সর্বদা থাকে )। তাই একদিন আমাদের জন্য নির্ধারণ করুন (যেদিন আমাদের দ্বীন শিক্ষা দেবেন)। তখন রাসূলুল্লাহ সা: তাদের নসিহত করার জন্য বিশেষ দিন নির্ধারণ করেন (বুখারি : ১০১)।

মেহমানের আপ্যায়ন করা : একজন মুমিন তার স্বপ্নের বাড়িতে কেউ মেহমান হয়ে এলে সাধ্যমতো খেদমত করে। কাউকে শুকনো মুখে ফেরত দেয় না। কেননা রাসূল সা: বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে সে যেন প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়। যে আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে সে যেন মেহমানদের সম্মান করে ( বুখারি : ৬০১৮)। রাসূলে আকরাম সা: আরো বলেন, সুসংবাদ ওই ব্যক্তির জন্য যে তার জীবকে সংযত করতে সক্ষম হয়েছে। বাড়িতে প্রশস্ত করেছে এবং নিজের পাপের জন্য ক্রন্দন করেছে (সহিহ আত-তারগিব : ২৮৫৫)।

প্রাণীর ছবিমুক্ত বাড়ি : একজন মুমিন তার প্রিয় পরিবারকে ছবিমুক্ত ঘরবাড়ি উপহার দেয়। ঘরের দেয়ালে মানুষ ও জীবজন্তুর ছবি লটকায় না। ঘরের আলমারি, শোকেস এবং কর্ণার শেলফে ও খেলনা মূর্তি রাখে না। রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, যে ঘরে কুকুর ও প্রাণীর ছবি থাকে, সে ঘরে (রহমত ও বরকতের) ফেরেশতা প্রবেশ করে না ( বুখারি : ৩২২৫, মুসলিম : ২১০৬)।

গান বাদ্য পরিহার করা : একজন মুমিন গান বাদ্য থেকে সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করে। পরিবার-পরিজনকে অশ্লীল গান বাদ্য থেকে নিরাপদ দূরত্বে রাখেন। কেন না বর্তমানে গান বাদ্য জীবনে অত্যন্ত ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। প্রকাশ্য গোপন-গোনাহে দিল পাথর করে দিচ্ছে। এখন মুনাজাতে আর আগের মতো চোখে পানি আসে না। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, গান বাজনা অন্তরে মুনাফিকি সৃষ্টি করে, যেমন পানি সবজি উৎপাদন করে (আবু দাউদ : ৪৯২৭)।

বাড়ির সীমানায় বৃক্ষরোপণ : বসতবাড়ি সুন্দর ও পরিপাটি করা ইসলামে নিষেধ নয়। তবে বসতবাড়ি নিয়ে অহঙ্কার ও চাকচিক্যের পেছনে পড়ে থাকা নির্বুদ্ধিতা। বাড়ির আশপাশে বিভিন্ন গাছ লাগানো মুমিনের বাড়ির একটি বৈশিষ্ট্য। এটার মাধ্যমে সওয়াব অর্জন করা যায়। রাঙ্কূলে আকরাম সা: বলেছেন, যে মুসলমান কোনো বৃক্ষরোপণ করে কিংবা বীজ বপন করে, তারপর তা থেকে কোনো পাখি, মানুষ বা চতুষ্পদ জন্তু ভক্ষণ করে, তাহলে এর বিনিময়ে তার জন্য একটি সদকার সওয়াব রয়েছে (বুখারি : ২১৩৭; মুসলিম : ১৫৫৩)। একজন মুমিন ভাড়া বাসায় হোক কিংবা নিজস্ব বাসায় সবখানেই শরিয়তের বিধান মেনে চলেন। বাসায় প্রবেশ এবং বের হবার সময় দোয়া পাঠ করেন। মোট কথা সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে সুন্নাহসম্মত জীবনযাপন করে অনন্ত পথের দিকে যাত্রা করেন।

  • শরিফ আহমাদ
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

মুমিনের আলোকিত বাড়ি

আপডেট সময় ১১:২০:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩

বসতবাড়ি মানুষের মৌলিক অধিকারের অন্তর্ভুক্ত। জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ। সবাই নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী বসতবাড়ি নির্মাণ করে। পবিত্র কুরআনে এসেছে, আল্লাহ করে দিয়েছেন তোমাদের গৃহকে অবস্থানের জায়গা (সূরা নাহল : ৮০)। একজন মুমিনের আলোকিত বাড়ির কয়েকটি বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো-

জীবন্ত বসতবাড়ি : একজন মুমিনের বসতবাড়ি হয় জীবন্ত। কুরআন তিলাওয়াত, জিকির-আজকার নানা ইবাদতে থাকে মুখর। কেননা তারা তো আল্লাহর পরিবারভুক্ত। আনাস ইবনে মালেক রা: থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সা: ইরশাদ করেছেন, মানুষের মধ্যে এমন কিছু লোক, যারা আল্লাহর পরিবারভুক্ত। সাহাবিরা আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! তারা কারা? তিনি বলেন, যারা আল-কুরআন পাঠকারী এবং তার ওপর আমলকারী। তারা হলেন আল্লাহর পরিবার ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ (ইবনে মাজাহ : ২১৫)।

নামাজের পরিবেশ রাখা : একজন মুমিনের বাড়িতে নামাজের সুব্যবস্থা থাকে। মুমিনগণ সুন্নত-নফল নামাজ বাড়িতে আদায় করেন। কেননা রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, হজরত ইবনে ওমর রা: থেকে বর্ণিত। নবী কারিম সা: বলেছেন, তোমাদের ঘরে কিছু নফল নামাজ আদায় করো এবং ঘরকে কবরে পরিণত করো না (বুখারি : ৪৩২, মুসলিম : ৭৭৭)।
মুমিন নারীদের জন্য ঘরের ভেতর আলাদা নামাজের স্থান থাকে। এ প্রসঙ্গে হজরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রা: থেকে হাদিস বর্ণিত হয়েছে। রাসূলে আকরাম সা: বলেছেন, মহিলাদের অন্দর মহলের নামাজ বাহির ঘরের নামাজ থেকে উত্তম এবং অন্দর মহলের ভেতরের গোপন বা নির্জন ঘরের নামাজ অন্দর মহলের নামাজ থেকে উত্তম (আবু দাউদ : ৫৭০, সহিহ ইবনে খুজাইমা : ১৬৮৮, মুস্তাদরাক হাকেম : ৮৮৬)।

ঘরে লজ্জাশীলতার চাদর : একজন মুমিনের বসতবাড়িতে পর্দা ও লজ্জাশীলতার চাদর বিছানো থাকে। আর এটাই তো আদর্শ পরিবারের প্রতীক। মুমিনের ঘরের নারী সদস্যরা ঢিলেঢালা পোশাক পরে চলাচল করে। পর্দার ভেতরে থেকে প্রয়োজন মতো খেদমতের হাত বাড়িয়ে দেয়। আর এই পর্দা ও লজ্জা তাদেরকে বড় ধরনের বিপদ থেকে হেফাজতে রাখে। নবীজী সা: বলেন, কোনো পুরুষ একজন মহিলার সাথে নির্জনে মিলিত হলে তাদের তৃতীয় সঙ্গী হয় শয়তান ( মিশকাত শরিফ : ৩১১৮)।

ঘরে তালিম অব্যাহত রাখা : একজন মুমিনের ঘরবাড়িতে তালিমের পরিবেশ থাকে। আর থাকে সাজানো গোছানো লাইব্রেরি। ছোট্ট লাইব্রেরিতে কুরআন, তাফসির, হাদিস, ফিকহ ও ঈমানদীপ্ত গল্পগুচ্ছ থাকে। যে বইগুলো অবসর সময়ে ছোট বড় সবাই পড়তে পারে। একজন দায়িত্ববান মুমিন ঘরের তালিমের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখে। হজরত আবু সাঈদ খুদরী রা: থেকে বর্ণিত হয়েছে। একবার মহিলারা নবীজী সা:-এর কাছে অনুরোধ করল যে, পুরুষরা আমাদের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করছে অর্থাৎ দ্বীনি শিক্ষা অর্জনে তারা এগিয়ে আছে (ইলমের মজলিসে তারাই সর্বদা থাকে )। তাই একদিন আমাদের জন্য নির্ধারণ করুন (যেদিন আমাদের দ্বীন শিক্ষা দেবেন)। তখন রাসূলুল্লাহ সা: তাদের নসিহত করার জন্য বিশেষ দিন নির্ধারণ করেন (বুখারি : ১০১)।

মেহমানের আপ্যায়ন করা : একজন মুমিন তার স্বপ্নের বাড়িতে কেউ মেহমান হয়ে এলে সাধ্যমতো খেদমত করে। কাউকে শুকনো মুখে ফেরত দেয় না। কেননা রাসূল সা: বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে সে যেন প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়। যে আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে সে যেন মেহমানদের সম্মান করে ( বুখারি : ৬০১৮)। রাসূলে আকরাম সা: আরো বলেন, সুসংবাদ ওই ব্যক্তির জন্য যে তার জীবকে সংযত করতে সক্ষম হয়েছে। বাড়িতে প্রশস্ত করেছে এবং নিজের পাপের জন্য ক্রন্দন করেছে (সহিহ আত-তারগিব : ২৮৫৫)।

প্রাণীর ছবিমুক্ত বাড়ি : একজন মুমিন তার প্রিয় পরিবারকে ছবিমুক্ত ঘরবাড়ি উপহার দেয়। ঘরের দেয়ালে মানুষ ও জীবজন্তুর ছবি লটকায় না। ঘরের আলমারি, শোকেস এবং কর্ণার শেলফে ও খেলনা মূর্তি রাখে না। রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, যে ঘরে কুকুর ও প্রাণীর ছবি থাকে, সে ঘরে (রহমত ও বরকতের) ফেরেশতা প্রবেশ করে না ( বুখারি : ৩২২৫, মুসলিম : ২১০৬)।

গান বাদ্য পরিহার করা : একজন মুমিন গান বাদ্য থেকে সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করে। পরিবার-পরিজনকে অশ্লীল গান বাদ্য থেকে নিরাপদ দূরত্বে রাখেন। কেন না বর্তমানে গান বাদ্য জীবনে অত্যন্ত ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। প্রকাশ্য গোপন-গোনাহে দিল পাথর করে দিচ্ছে। এখন মুনাজাতে আর আগের মতো চোখে পানি আসে না। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, গান বাজনা অন্তরে মুনাফিকি সৃষ্টি করে, যেমন পানি সবজি উৎপাদন করে (আবু দাউদ : ৪৯২৭)।

বাড়ির সীমানায় বৃক্ষরোপণ : বসতবাড়ি সুন্দর ও পরিপাটি করা ইসলামে নিষেধ নয়। তবে বসতবাড়ি নিয়ে অহঙ্কার ও চাকচিক্যের পেছনে পড়ে থাকা নির্বুদ্ধিতা। বাড়ির আশপাশে বিভিন্ন গাছ লাগানো মুমিনের বাড়ির একটি বৈশিষ্ট্য। এটার মাধ্যমে সওয়াব অর্জন করা যায়। রাঙ্কূলে আকরাম সা: বলেছেন, যে মুসলমান কোনো বৃক্ষরোপণ করে কিংবা বীজ বপন করে, তারপর তা থেকে কোনো পাখি, মানুষ বা চতুষ্পদ জন্তু ভক্ষণ করে, তাহলে এর বিনিময়ে তার জন্য একটি সদকার সওয়াব রয়েছে (বুখারি : ২১৩৭; মুসলিম : ১৫৫৩)। একজন মুমিন ভাড়া বাসায় হোক কিংবা নিজস্ব বাসায় সবখানেই শরিয়তের বিধান মেনে চলেন। বাসায় প্রবেশ এবং বের হবার সময় দোয়া পাঠ করেন। মোট কথা সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে সুন্নাহসম্মত জীবনযাপন করে অনন্ত পথের দিকে যাত্রা করেন।

  • শরিফ আহমাদ