ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

‘শয়তানকে পাথর মারার’ মধ্যদিয়ে হজের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেছেন হাজীরা

হাজীগণ রোববার সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা নগরীর কাছে মিনায় ‘শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের’ মধ্যদিয়ে হজের অন্যতম প্রধান আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেন। এদিকে সারা বিশ্বের মুসলমানরা ঈদুল আজহার ছুটি উদযাপন করছেন। খবর এএফপি’র।

এ বছর হজ পালন করতে আসা ১৮ লাখ মুসলমান ভোরবেলা থেকেই ইসলামের পবিত্রতম শহর মক্কা আল-মুকাররামার বাইরে অবস্থিত মিনা উপত্যকায় নির্মিত শয়তানের প্রতীকী তিনটি কংক্রিটের দেয়ালের প্রতিটিতে সাতটি করে পাথর নিক্ষেপ শুরু করেন।

ইসলামের ধর্মীয় এ রীতিটি হজরত ইবরাহিম আ:-এর তিনটি স্থানে শয়তানকে পাথর ছুঁড়ে মারার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বলা হয়, সেখানে শয়তান তাকে তার পুত্রকে কোরবানি দেয়ার জন্য আল্লাহর আদেশ পালন থেকে বিরত করার চেষ্টা করেছিল।

শনিবার রাতে হাজীরা পাথর সংগ্রহ করেন এবং মিনা এবং আরাফাতের মাঝখানে অবস্থিত মুজদালিফাহ সমভূমিতে আকাশের নিচে রাতযাপন করেন। সেখানে তারা ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় খোলা জায়গায় বসে প্রার্থনা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী ৬০ বছর বয়সী গাম্বিয়ার নাগরিক রোহি ডাইসেকা বলেন, ‘সেখানের তাপমাত্রা খুব, খুব গরম ছিল।’ এমন গরম পরিস্থিতিতে ‘আমি আমার মাথায় অনেক পানি দিলাম। আলহামদুলিল্লাহ সব ঠিক হয়ে গেল।’

সূত্র : বাসস

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

‘শয়তানকে পাথর মারার’ মধ্যদিয়ে হজের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেছেন হাজীরা

আপডেট সময় ০৭:৪২:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪

হাজীগণ রোববার সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা নগরীর কাছে মিনায় ‘শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের’ মধ্যদিয়ে হজের অন্যতম প্রধান আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেন। এদিকে সারা বিশ্বের মুসলমানরা ঈদুল আজহার ছুটি উদযাপন করছেন। খবর এএফপি’র।

এ বছর হজ পালন করতে আসা ১৮ লাখ মুসলমান ভোরবেলা থেকেই ইসলামের পবিত্রতম শহর মক্কা আল-মুকাররামার বাইরে অবস্থিত মিনা উপত্যকায় নির্মিত শয়তানের প্রতীকী তিনটি কংক্রিটের দেয়ালের প্রতিটিতে সাতটি করে পাথর নিক্ষেপ শুরু করেন।

ইসলামের ধর্মীয় এ রীতিটি হজরত ইবরাহিম আ:-এর তিনটি স্থানে শয়তানকে পাথর ছুঁড়ে মারার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বলা হয়, সেখানে শয়তান তাকে তার পুত্রকে কোরবানি দেয়ার জন্য আল্লাহর আদেশ পালন থেকে বিরত করার চেষ্টা করেছিল।

শনিবার রাতে হাজীরা পাথর সংগ্রহ করেন এবং মিনা এবং আরাফাতের মাঝখানে অবস্থিত মুজদালিফাহ সমভূমিতে আকাশের নিচে রাতযাপন করেন। সেখানে তারা ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় খোলা জায়গায় বসে প্রার্থনা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী ৬০ বছর বয়সী গাম্বিয়ার নাগরিক রোহি ডাইসেকা বলেন, ‘সেখানের তাপমাত্রা খুব, খুব গরম ছিল।’ এমন গরম পরিস্থিতিতে ‘আমি আমার মাথায় অনেক পানি দিলাম। আলহামদুলিল্লাহ সব ঠিক হয়ে গেল।’

সূত্র : বাসস