ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

শেখ হাসিনা চাইলে বিদেশি আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারেন : চিফ প্রসিকিউটর

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ১০:১৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১০৮৮ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নবনিযুক্ত চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেছেন, শেখ হাসিনাসহ আসামিরা বিচারের সময় লড়তে বিদেশী আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন।

তিনি আশ্বস্ত করেন যে প্রসিকিউশন দল এই বিষয়ে আপত্তি উত্থাপন করবে না। নিরপেক্ষতা ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে প্রসিকিউশন টিম যা যা করা দরকার তা করবে।

সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অফিসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রসিকিউশন টিম বেশ কয়েকটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেছে এবং তথ্য সংগ্রহ করছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছেও তথ্য চাওয়া হয়েছে। আরো হাসপাতাল পরিদর্শন করা হবে।’

তদন্তের স্বার্থে জেলা, গণমাধ্যম, হাসপাতাল ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জেলা প্রশাসকদের কাছে ভিডিও ও ছবি চেয়ে চিঠি দেয়া হচ্ছে।

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে যাতে কোনো সংশয় না থাকে, সেজন্যই এই উদ্যোগ। ভুক্তভোগীরা গণহত্যার বিচারের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন এবং প্রত্যক্ষদর্শীরাও আগ্রহী। সাক্ষ্য-প্রমাণ নতুন থাকা অবস্থায় বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার চেষ্টা চলছে।’

এই বিচারে সরকারের কোনো রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা নেই বলেও জোর দেন তিনি। উদ্দেশ্য একটাই, ছাত্র ও জনসাধারণের ওপর যে নৃশংসতা চালানো হয়েছে, তার বিচার পাওয়া, যেখানে কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ জড়িত থাকবে না।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

শেখ হাসিনা চাইলে বিদেশি আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারেন : চিফ প্রসিকিউটর

আপডেট সময় ১০:১৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নবনিযুক্ত চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেছেন, শেখ হাসিনাসহ আসামিরা বিচারের সময় লড়তে বিদেশী আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন।

তিনি আশ্বস্ত করেন যে প্রসিকিউশন দল এই বিষয়ে আপত্তি উত্থাপন করবে না। নিরপেক্ষতা ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে প্রসিকিউশন টিম যা যা করা দরকার তা করবে।

সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অফিসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রসিকিউশন টিম বেশ কয়েকটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেছে এবং তথ্য সংগ্রহ করছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছেও তথ্য চাওয়া হয়েছে। আরো হাসপাতাল পরিদর্শন করা হবে।’

তদন্তের স্বার্থে জেলা, গণমাধ্যম, হাসপাতাল ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জেলা প্রশাসকদের কাছে ভিডিও ও ছবি চেয়ে চিঠি দেয়া হচ্ছে।

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে যাতে কোনো সংশয় না থাকে, সেজন্যই এই উদ্যোগ। ভুক্তভোগীরা গণহত্যার বিচারের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন এবং প্রত্যক্ষদর্শীরাও আগ্রহী। সাক্ষ্য-প্রমাণ নতুন থাকা অবস্থায় বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার চেষ্টা চলছে।’

এই বিচারে সরকারের কোনো রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা নেই বলেও জোর দেন তিনি। উদ্দেশ্য একটাই, ছাত্র ও জনসাধারণের ওপর যে নৃশংসতা চালানো হয়েছে, তার বিচার পাওয়া, যেখানে কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ জড়িত থাকবে না।