ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

সব নিয়ম মেনেই ভবনটি করা হয়েছে : আতিক

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৭:১০:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ১১৩২ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, আগুন যেকোনো সময়েই লাগতে পারে। ভবনটি সব নিয়ম মেনেই করা হয়েছে। কিন্তু এত সুন্দর ভবন, অথচ আগুন লাগলো। জরুরি পরিস্থিতির জন্য গার্ড ও বাসিন্দারা প্রশিক্ষিত ছিল না।

তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যতটুকু তথ্য পেয়েছি ভবনটিতে সবকিছু আছে। এমনকি যারা থাকেন তারাও শিক্ষিত। কিন্তু আগুন লাগলে প্রশিক্ষিত বা সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য জরুরি যেই রেসপন্স টিম লাগে সেটা নেই।’

সোমবার দুপুর সোয়া ১টার দিকে গুলশান-২ এর ১০৪ নম্বর সড়কে অগ্নিকাণ্ডের শিকার বাসা পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

মেয়র বলেন, আমরা ফ্যাক্টরিতে বা গার্মেন্টসে প্রতিনিয়ত অগ্নি মহড়া করছি, সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করছি। কিন্তু বাসা বাড়িতে সাধারণত সেটা হয় না। সত্যিকার অর্থে ফ্ল্যাট কেনেন কিংবা নিজে বাড়ি করেন, সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। যেকোনো সময় যেকোনো জায়গায় আগুন লাগতেই পারে। কিন্তু যেটা দরকার সেটা হচ্ছে, সেফটিনেস ও সচেতনতা। এ ভবনে যারা ছিলেন তারা যথেষ্ট সম্পদশালী ও শিক্ষিত। কিন্তু একটা আগুনেই তারা ভবনে আটকে গেছেন। আজ তারা আটকে গেছেন, কাল আমিও আটকাতে পারি, আপনি আটকে যেতে পারেন।

তিনি বলেন, ‘ভবনটি বিল্ডিং কোড মেনেই করা হয়েছে। কিন্তু ইলেক্ট্রনিক লাইন একই পাইপে উঠেছে। দুই লাইনের মধ্যে সেপারেশন থাকে। সেটা যদি না থাকে বা মাঝে যদি কোনো দাহ্য পদার্থ থাকে তাহলে কিন্তু সেপারেশন হলো না। সেটা আমি ইঞ্জিনিয়ার ও ফায়ার সার্ভিসকে দেখতে বলেছি। সেন্ট্রাল এসি ছিল। সেটা থেকে কোনো কারণে আগুনের ঘটেছে কি না সেটা তদন্ত হবে। ফায়ার সার্ভিস আগুনের কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

সব নিয়ম মেনেই ভবনটি করা হয়েছে : আতিক

আপডেট সময় ০৭:১০:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, আগুন যেকোনো সময়েই লাগতে পারে। ভবনটি সব নিয়ম মেনেই করা হয়েছে। কিন্তু এত সুন্দর ভবন, অথচ আগুন লাগলো। জরুরি পরিস্থিতির জন্য গার্ড ও বাসিন্দারা প্রশিক্ষিত ছিল না।

তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যতটুকু তথ্য পেয়েছি ভবনটিতে সবকিছু আছে। এমনকি যারা থাকেন তারাও শিক্ষিত। কিন্তু আগুন লাগলে প্রশিক্ষিত বা সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য জরুরি যেই রেসপন্স টিম লাগে সেটা নেই।’

সোমবার দুপুর সোয়া ১টার দিকে গুলশান-২ এর ১০৪ নম্বর সড়কে অগ্নিকাণ্ডের শিকার বাসা পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

মেয়র বলেন, আমরা ফ্যাক্টরিতে বা গার্মেন্টসে প্রতিনিয়ত অগ্নি মহড়া করছি, সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করছি। কিন্তু বাসা বাড়িতে সাধারণত সেটা হয় না। সত্যিকার অর্থে ফ্ল্যাট কেনেন কিংবা নিজে বাড়ি করেন, সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। যেকোনো সময় যেকোনো জায়গায় আগুন লাগতেই পারে। কিন্তু যেটা দরকার সেটা হচ্ছে, সেফটিনেস ও সচেতনতা। এ ভবনে যারা ছিলেন তারা যথেষ্ট সম্পদশালী ও শিক্ষিত। কিন্তু একটা আগুনেই তারা ভবনে আটকে গেছেন। আজ তারা আটকে গেছেন, কাল আমিও আটকাতে পারি, আপনি আটকে যেতে পারেন।

তিনি বলেন, ‘ভবনটি বিল্ডিং কোড মেনেই করা হয়েছে। কিন্তু ইলেক্ট্রনিক লাইন একই পাইপে উঠেছে। দুই লাইনের মধ্যে সেপারেশন থাকে। সেটা যদি না থাকে বা মাঝে যদি কোনো দাহ্য পদার্থ থাকে তাহলে কিন্তু সেপারেশন হলো না। সেটা আমি ইঞ্জিনিয়ার ও ফায়ার সার্ভিসকে দেখতে বলেছি। সেন্ট্রাল এসি ছিল। সেটা থেকে কোনো কারণে আগুনের ঘটেছে কি না সেটা তদন্ত হবে। ফায়ার সার্ভিস আগুনের কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।