ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

সমস্যা আছে, তবে খোলামেলাভাবে বলার সুযোগ নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৮:৪৮:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৩
  • ১৩৬৩ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশের হেলথ সার্ভিসে অনেক সমস্যা রয়েছে। তবে এগুলো নিয়ে খোলামেলাভাবে বলার সুযোগ নেই। আমাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যক দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। যদিও কোন রোগের জন্য কতজন স্পেশালিস্ট প্রয়োজন, সেটি নির্ণয় করছি। আমরা জনবল সমস্যা দ্রুত সমাধান করব।

রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ ইউরোলোজিক্যাল সার্জন্স আয়োজিত আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও চিকিৎসা খাতকে ডিজিটালাইজড করছি। কোভিডে টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষ চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। জনবল নিয়োগে ইতোমধ্যে নতুন অর্গানোগ্রাম করছি। এ মুহূর্তে হেলথ মিনিস্ট্রিতে জনবল আছে ৩ লাখ। নতুন অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়ন হলে ৬ লাখ জনবল লাগবে। যদিও সরকার রাতারাতি এগুলো দিতে পারবে না।

তিনি বলেন, গত বছর নতুন ৫টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কোভিডকালে নতুন করে ১২ হাজার ডাক্তার, ১৫ হাজার নার্স নিয়োগ হয়েছে। ডিজিটাল হেলথ রেকর্ডিং প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। আমরা ৩৪ কোটি ডোজ করোনা টিকা দিয়েছি। টিকাদানে বাংলাদেশের স্থান বিশ্বে পঞ্চম। সাউথইস্ট (দক্ষিণ-পূর্ব) এশিয়ায় প্রথম। এজন্য চিকিৎসকদের ধন্যবাদ।

জাহিদ মালেক বলেন, কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের অনুমোদন দিয়েছি। কিন্তু ট্রান্সপ্লান্ট খুবই কম হচ্ছে। নতুন নতুন হাসপাতালে ইউরোলজি বিভাগ থাকার কথা। সরকারি সব হাসপাতালে ইউরোলজি ডিপার্টমেন্ট যেন হয়, সেটি আমরা করব। আজকের অনুষ্ঠানে প্রমোশন, পোস্টিংয়ের কথা এসেছে। যেহেতু এখানে আলোচনা হয়েছে, আমরা বিষয়টি দেখব।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

সমস্যা আছে, তবে খোলামেলাভাবে বলার সুযোগ নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৮:৪৮:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৩

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশের হেলথ সার্ভিসে অনেক সমস্যা রয়েছে। তবে এগুলো নিয়ে খোলামেলাভাবে বলার সুযোগ নেই। আমাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যক দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। যদিও কোন রোগের জন্য কতজন স্পেশালিস্ট প্রয়োজন, সেটি নির্ণয় করছি। আমরা জনবল সমস্যা দ্রুত সমাধান করব।

রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ ইউরোলোজিক্যাল সার্জন্স আয়োজিত আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও চিকিৎসা খাতকে ডিজিটালাইজড করছি। কোভিডে টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষ চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। জনবল নিয়োগে ইতোমধ্যে নতুন অর্গানোগ্রাম করছি। এ মুহূর্তে হেলথ মিনিস্ট্রিতে জনবল আছে ৩ লাখ। নতুন অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়ন হলে ৬ লাখ জনবল লাগবে। যদিও সরকার রাতারাতি এগুলো দিতে পারবে না।

তিনি বলেন, গত বছর নতুন ৫টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কোভিডকালে নতুন করে ১২ হাজার ডাক্তার, ১৫ হাজার নার্স নিয়োগ হয়েছে। ডিজিটাল হেলথ রেকর্ডিং প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। আমরা ৩৪ কোটি ডোজ করোনা টিকা দিয়েছি। টিকাদানে বাংলাদেশের স্থান বিশ্বে পঞ্চম। সাউথইস্ট (দক্ষিণ-পূর্ব) এশিয়ায় প্রথম। এজন্য চিকিৎসকদের ধন্যবাদ।

জাহিদ মালেক বলেন, কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের অনুমোদন দিয়েছি। কিন্তু ট্রান্সপ্লান্ট খুবই কম হচ্ছে। নতুন নতুন হাসপাতালে ইউরোলজি বিভাগ থাকার কথা। সরকারি সব হাসপাতালে ইউরোলজি ডিপার্টমেন্ট যেন হয়, সেটি আমরা করব। আজকের অনুষ্ঠানে প্রমোশন, পোস্টিংয়ের কথা এসেছে। যেহেতু এখানে আলোচনা হয়েছে, আমরা বিষয়টি দেখব।