ঢাকা , বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

স্কুলে ক্লাস নেয়ার সময় শিক্ষিকার মৃত্যু

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৬:০০:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪
  • ১১২৩ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে শ্রেণীকক্ষে ক্লাস নেয়ার সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রিনা আক্তার (৩৮) নামের এক শিক্ষিকার মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলার অর্জুনা ইউনিয়নের শুশুরা গ্রামের মো. মিজানুর রহমানের স্ত্রী। বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ১১ টায় উপজেলার উত্তর জগতপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেয়ার সময় তিনি মারা যান।

উত্তর জগতপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সরোয়ার জাহান বলেন, ওই শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিচ্ছিলেন। এসময় হঠাৎ চেয়ার থেকে মেঝেতে পড়ে যান তিনি। পরে তাৎক্ষণিক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সোবহান বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে তিনি মৃত্যুবরণ করেছিলেন। পরে তার সহকর্মী ও স্বজনরা ওই শিক্ষকের মরদেহ বাসায় নিয়ে যান।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

স্কুলে ক্লাস নেয়ার সময় শিক্ষিকার মৃত্যু

আপডেট সময় ০৬:০০:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে শ্রেণীকক্ষে ক্লাস নেয়ার সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রিনা আক্তার (৩৮) নামের এক শিক্ষিকার মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলার অর্জুনা ইউনিয়নের শুশুরা গ্রামের মো. মিজানুর রহমানের স্ত্রী। বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ১১ টায় উপজেলার উত্তর জগতপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেয়ার সময় তিনি মারা যান।

উত্তর জগতপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সরোয়ার জাহান বলেন, ওই শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিচ্ছিলেন। এসময় হঠাৎ চেয়ার থেকে মেঝেতে পড়ে যান তিনি। পরে তাৎক্ষণিক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সোবহান বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে তিনি মৃত্যুবরণ করেছিলেন। পরে তার সহকর্মী ও স্বজনরা ওই শিক্ষকের মরদেহ বাসায় নিয়ে যান।