ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

হবিগঞ্জে ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশের সংঘর্ষ, গুলিতে নিহত ১

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ১০:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০২৪
  • ১০৯৪ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জে ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মোস্তাক আহমেদ নামের এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার বিকেলে ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষের সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন।

নিহত মোস্তাকের বাড়ি সিলেটের টুকের বাজার এলাকায়। তিনি হবিগঞ্জে বিদ্যুতের ঠিকাদার শ্রমিকের কাজ করছিল।

জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা গণমিছিলকে কেন্দ্র করে হবিগঞ্জ রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। জুমার নামাজের পর থেকেই শহরের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। হবিগঞ্জ শহরের কোর্ট জামে মসজিদ এলাকায় প্রথমে ব্যারিকেড দেয় ছাত্ররা। সেখানে পুলিশের সাথে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটে। ছাত্র-জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কয়েক শ’ রাউন্ড টিয়ারশেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে।

সূত্রে জানা যায়, ছাত্র-জনতার সংঘর্ষের সময় জেলা আওয়ামী লীগের অফিস, জেলা শিক্ষা অফিস, হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু জাহির এমপির বাসভবনসহ বেশ কিছু স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়। এছাড়া আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় হবিগঞ্জ শহরের সিনেমা হল রোডস্থ বিএনপির একটি কার্যালয়।

এ বিষয়ে পুলিশ, আওয়ামী লীগ কিংবা ছাত্রদের সুনির্দিষ্ট কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

নিহত মোস্তাক আহমেদের লাশ হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

হবিগঞ্জে ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশের সংঘর্ষ, গুলিতে নিহত ১

আপডেট সময় ১০:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০২৪

হবিগঞ্জে ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মোস্তাক আহমেদ নামের এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার বিকেলে ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষের সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন।

নিহত মোস্তাকের বাড়ি সিলেটের টুকের বাজার এলাকায়। তিনি হবিগঞ্জে বিদ্যুতের ঠিকাদার শ্রমিকের কাজ করছিল।

জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা গণমিছিলকে কেন্দ্র করে হবিগঞ্জ রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। জুমার নামাজের পর থেকেই শহরের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। হবিগঞ্জ শহরের কোর্ট জামে মসজিদ এলাকায় প্রথমে ব্যারিকেড দেয় ছাত্ররা। সেখানে পুলিশের সাথে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটে। ছাত্র-জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কয়েক শ’ রাউন্ড টিয়ারশেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে।

সূত্রে জানা যায়, ছাত্র-জনতার সংঘর্ষের সময় জেলা আওয়ামী লীগের অফিস, জেলা শিক্ষা অফিস, হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু জাহির এমপির বাসভবনসহ বেশ কিছু স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়। এছাড়া আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় হবিগঞ্জ শহরের সিনেমা হল রোডস্থ বিএনপির একটি কার্যালয়।

এ বিষয়ে পুলিশ, আওয়ামী লীগ কিংবা ছাত্রদের সুনির্দিষ্ট কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

নিহত মোস্তাক আহমেদের লাশ হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।