ঢাকা , শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

১৯ বছর পর দণ্ডপ্রাপ্ত নারী গ্রেপ্তার

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৯:০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ মে ২০২৩
  • ১১২৪ বার পড়া হয়েছে

চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ভাড়া বাসায় আটকে রেখে যৌনকর্মে বাধ্য করার অভিযোগে পাঁচলাইশ থানায় দায়ের হওয়া মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রাশেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৭। ১৯ বছর পর গত সোমবার নগরীর বায়েজিদ বোস্তামীর শান্তিনগর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাশেদার গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার মধ্যম খিরাম এলাকায়। তার স্বামীর নাম মো. জামান।

র‌্যাব-৭ সূত্র জানায়, রাশেদা বেগম বিভিন্ন এলাকা হতে উঠতি বয়সী মেয়েদের চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে এসে পাঁচলাইশ থানার তার

একটি ভাড়া বাসায় রাখতেন। সেখানে ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাদের যৌনকর্মে বাধ্য করতেন। ২০০৪ সালে এক ভুক্তভোগীকে প্রাণনাশের ভয় দেখিয়ে যৌনকর্মে বাধ্য করা হয়। পরবর্তী সময়ে ভুক্তভোগী কৌশলে তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। পরিবারের লোকজন পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় রাশেদার বিরুদ্ধে পাঁচলাইশ থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের হয়। মামলার পর থেকে রাশেদা পলাতক ছিলেন। পলাতক অবস্থায় মামলাটির বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে রাশেদাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও দুবছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

চট্টগ্রাম র‌্যাবের সিনিয়র সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) মো. নুরুল আবছার বলেন, গ্রেপ্তার এড়াতে আসামি রাশেদা প্রায় ১৯ বছর পলাতক ছিলেন। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

১৯ বছর পর দণ্ডপ্রাপ্ত নারী গ্রেপ্তার

আপডেট সময় ০৯:০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ মে ২০২৩

চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ভাড়া বাসায় আটকে রেখে যৌনকর্মে বাধ্য করার অভিযোগে পাঁচলাইশ থানায় দায়ের হওয়া মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রাশেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৭। ১৯ বছর পর গত সোমবার নগরীর বায়েজিদ বোস্তামীর শান্তিনগর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাশেদার গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার মধ্যম খিরাম এলাকায়। তার স্বামীর নাম মো. জামান।

র‌্যাব-৭ সূত্র জানায়, রাশেদা বেগম বিভিন্ন এলাকা হতে উঠতি বয়সী মেয়েদের চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে এসে পাঁচলাইশ থানার তার

একটি ভাড়া বাসায় রাখতেন। সেখানে ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাদের যৌনকর্মে বাধ্য করতেন। ২০০৪ সালে এক ভুক্তভোগীকে প্রাণনাশের ভয় দেখিয়ে যৌনকর্মে বাধ্য করা হয়। পরবর্তী সময়ে ভুক্তভোগী কৌশলে তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। পরিবারের লোকজন পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় রাশেদার বিরুদ্ধে পাঁচলাইশ থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের হয়। মামলার পর থেকে রাশেদা পলাতক ছিলেন। পলাতক অবস্থায় মামলাটির বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে রাশেদাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও দুবছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

চট্টগ্রাম র‌্যাবের সিনিয়র সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) মো. নুরুল আবছার বলেন, গ্রেপ্তার এড়াতে আসামি রাশেদা প্রায় ১৯ বছর পলাতক ছিলেন। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।