ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

৯টি কবিরা গুনাহ

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ১০:৩৬:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
  • ১১০৫ বার পড়া হয়েছে

তায়সাল ইবনে মায়াস রহ: বলেন, আমি যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত ছিলাম। আমি কিছু পাপকাজ করে বসি যা আমার মতে কবিরা গুনাহের শামিল। আমি তা ইবনে উমার রা:-এর কাছে উল্লেখ করলে তিনি জিজ্ঞেস করেন, তা কী? আমি বললাম, এই এই ব্যাপার। তিনি বলেন, এগুলো কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত নয়।

কবিরা গুনাহ ৯টি :

১. আল্লাহর সাথে শরিক করা;

২. নরহত্যা;

৩. জিহাদের ময়দান থেকে পলায়ন;

৪. সতী-সাধ্বী নারীর বিরুদ্ধে যেনার মিথ্যা অপবাদ রটানো;

৫. সুদ খাওয়া;

৬. ইয়াতিমের মাল আত্মসাৎ করা;

৭. মসজিদে ধর্মদ্রোহী কাজ করা;

৮. ধর্ম নিয়ে উপহাস করা এবং

৯. সন্তানের অসদাচরণ যা মা-বাবার কান্নার কারণ হয়।

ইবনে উমার রা: আমাকে বলেন, তুমি কি জাহান্নাম থেকে দূরে থাকতে এবং জান্নাতে প্রবেশ করতে চাও? আমি বললাম, আল্লাহর শপথ! আমি তাই চাই। তিনি বলেন, তোমার মা-বাবা কি জীবিত আছেন? আমি বললাম, আমার মা জীবিত আছেন। তিনি বলেন, আল্লাহর শপথ! তুমি তার সাথে নম্র ভাষায় কথা বললে এবং তার ভরণপোষণ করলে তুমি অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে, যদি কবিরা গুনাহগুলো থেকে বিরত থাক।

-আল আদাবুল মুফরাদ-৮, তাবারির তাফসির, আবদুর রাযযাক আল-খারাইতির মাসাবিউল আখলাক

 

 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

৯টি কবিরা গুনাহ

আপডেট সময় ১০:৩৬:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪

তায়সাল ইবনে মায়াস রহ: বলেন, আমি যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত ছিলাম। আমি কিছু পাপকাজ করে বসি যা আমার মতে কবিরা গুনাহের শামিল। আমি তা ইবনে উমার রা:-এর কাছে উল্লেখ করলে তিনি জিজ্ঞেস করেন, তা কী? আমি বললাম, এই এই ব্যাপার। তিনি বলেন, এগুলো কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত নয়।

কবিরা গুনাহ ৯টি :

১. আল্লাহর সাথে শরিক করা;

২. নরহত্যা;

৩. জিহাদের ময়দান থেকে পলায়ন;

৪. সতী-সাধ্বী নারীর বিরুদ্ধে যেনার মিথ্যা অপবাদ রটানো;

৫. সুদ খাওয়া;

৬. ইয়াতিমের মাল আত্মসাৎ করা;

৭. মসজিদে ধর্মদ্রোহী কাজ করা;

৮. ধর্ম নিয়ে উপহাস করা এবং

৯. সন্তানের অসদাচরণ যা মা-বাবার কান্নার কারণ হয়।

ইবনে উমার রা: আমাকে বলেন, তুমি কি জাহান্নাম থেকে দূরে থাকতে এবং জান্নাতে প্রবেশ করতে চাও? আমি বললাম, আল্লাহর শপথ! আমি তাই চাই। তিনি বলেন, তোমার মা-বাবা কি জীবিত আছেন? আমি বললাম, আমার মা জীবিত আছেন। তিনি বলেন, আল্লাহর শপথ! তুমি তার সাথে নম্র ভাষায় কথা বললে এবং তার ভরণপোষণ করলে তুমি অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে, যদি কবিরা গুনাহগুলো থেকে বিরত থাক।

-আল আদাবুল মুফরাদ-৮, তাবারির তাফসির, আবদুর রাযযাক আল-খারাইতির মাসাবিউল আখলাক