ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

পটকা মাছ খেয়ে স্ত্রীর মৃত্যু, স্বামী আইসিইউতে

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০১:২৪:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ এপ্রিল ২০২৩
  • ১১৪২ বার পড়া হয়েছে

মাছের নাম পাফার, পটকা মাছ বিশেষ। আর এটি খেয়ে মারা গেলেন লিম সিউ গুয়ান নামের ৮৩ বছর বয়সী এক বৃদ্ধা। একইসঙ্গে এই মাছ খেয়ে তার স্বামী এখন কোমায়। হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।

ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৫ মার্চ মালয়েশিয়ার জোহোর রাজ্যে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে নিউইয়র্ক পোস্ট।

পাফার মাছ দিয়ে তৈরি রান্না খেয়েই বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন জোহোর রাজ্যে হেলথ অ্যান্ড ইউনিটি কমিটির চেয়ারম্যান লিং তিয়ান সুন।

তিনি বলেন, বাজার থেকে আনা ওই মাছ রান্না করে দুপুরের খাবার খান এই দম্পতি। এর কিছুক্ষণ পরই লিম সিউ গুয়ানের শরীরে কাঁপুনি দিতে শুরু করে ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।

ঘণ্টাখানেক পর তার স্বামীরও একই অবস্থা শুরু হয়। মা–বাবার এমন অবস্থা দেখে তাদের ছেলে দ্রুত দুজনকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন সন্ধ্যায় তার মা মারা যান।

লিং তিয়ান সুনের ধারণা, সম্ভবত পাফার ফিশটির সিগুয়েটেরা টক্সিন বা টেট্রোডোটক্সিন ইনজেশনের ফলে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। মালয়েশিয়ার বাজারে পাফার মাছটি বিক্রি হয়।  মৃত লিম সিউ গুয়ানের মেয়ে বলেন, ‘এক মাছ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বহু বছর ধরে মাছ কেনেন আমার মা–বাবা। এ জন্য মাছটি কেনার আগে আমার বাবা এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ভাবেননি। ’

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

পটকা মাছ খেয়ে স্ত্রীর মৃত্যু, স্বামী আইসিইউতে

আপডেট সময় ০১:২৪:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ এপ্রিল ২০২৩

মাছের নাম পাফার, পটকা মাছ বিশেষ। আর এটি খেয়ে মারা গেলেন লিম সিউ গুয়ান নামের ৮৩ বছর বয়সী এক বৃদ্ধা। একইসঙ্গে এই মাছ খেয়ে তার স্বামী এখন কোমায়। হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।

ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৫ মার্চ মালয়েশিয়ার জোহোর রাজ্যে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে নিউইয়র্ক পোস্ট।

পাফার মাছ দিয়ে তৈরি রান্না খেয়েই বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন জোহোর রাজ্যে হেলথ অ্যান্ড ইউনিটি কমিটির চেয়ারম্যান লিং তিয়ান সুন।

তিনি বলেন, বাজার থেকে আনা ওই মাছ রান্না করে দুপুরের খাবার খান এই দম্পতি। এর কিছুক্ষণ পরই লিম সিউ গুয়ানের শরীরে কাঁপুনি দিতে শুরু করে ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।

ঘণ্টাখানেক পর তার স্বামীরও একই অবস্থা শুরু হয়। মা–বাবার এমন অবস্থা দেখে তাদের ছেলে দ্রুত দুজনকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন সন্ধ্যায় তার মা মারা যান।

লিং তিয়ান সুনের ধারণা, সম্ভবত পাফার ফিশটির সিগুয়েটেরা টক্সিন বা টেট্রোডোটক্সিন ইনজেশনের ফলে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। মালয়েশিয়ার বাজারে পাফার মাছটি বিক্রি হয়।  মৃত লিম সিউ গুয়ানের মেয়ে বলেন, ‘এক মাছ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বহু বছর ধরে মাছ কেনেন আমার মা–বাবা। এ জন্য মাছটি কেনার আগে আমার বাবা এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ভাবেননি। ’