ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে পতাকা লাগানোও বন্ধ হচ্ছে

চার দেশের রাষ্ট্রদূতের স্থায়ী পুলিশি এসকর্ট সুবিধা বাতিলের পর রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে পতাকা উড়ানো বন্ধের বিষয় নিয়েও ভাবছে সরকার। মানবজমিনকে এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। রোববার ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, ভারত ও সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতের বিশেষ নিরাপত্তা সুবিধা তথা সার্বক্ষণিক পুলিশ এসকর্ট প্রত্যাহার করে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। রোববার এ সিদ্ধান্ত হলেও সোমবার তা প্রকাশ পায়।

ঘটনাটি প্রকাশের পর থেকে কূটনৈতিক পাড়ায় রীতিমতো তোলপাড় চলছে। রাষ্ট্রদূতদের এসকর্ট সুবিধা প্রত্যাহারের বিষয়টি স্বীকার করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। সোমবার সন্ধ্যায় তিনি বলেন, কেবল এসকর্ট প্রত্যাহারই নয়, রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে ফ্লাগ উড়ানো বন্ধের বিষয়টিও বিবেচনায় রয়েছে। মন্ত্রী বলেন,  নিরাপত্তার নামে ৪/৫টি দেশের রাষ্ট্রদূত বাড়তি ঢং করছিলেন।

নিউ ইয়র্কে ১৯৩টি দেশের স্থায়ী মিশন রয়েছে। সেখানে যে সমস্ত মিশন প্রধান দায়িত্ব পালন করেন তাদের অনেকেই নিজ নিজ দেশের কেবিনেট মেম্বার পদমর্যাদার। কিন্তু ওখানে কেউ পুলিশ এসকর্ট নিয়ে চলার চিন্তাও করতে পারেন না, গাড়িতে পতাকা উড়ান না। ড. মোমেন  বলেন, আমি মন্ত্রী, কিন্তু কোথাও পুলিশ এসকর্ট নেই না।

এমনকি মফস্বলে গেলেও না। কারণ আমি মনে করি এটি একটি বাড়তি ঝামেলা। বাংলাদেশে রাস্তাঘাটে কিংবা শপিং মলে আক্রমণ করে লোক মারে না। সুতরাং চলাফেরায়  কোনো অসুবিধা নাই।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে পতাকা লাগানোও বন্ধ হচ্ছে

আপডেট সময় ১০:২০:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩

চার দেশের রাষ্ট্রদূতের স্থায়ী পুলিশি এসকর্ট সুবিধা বাতিলের পর রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে পতাকা উড়ানো বন্ধের বিষয় নিয়েও ভাবছে সরকার। মানবজমিনকে এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। রোববার ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, ভারত ও সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতের বিশেষ নিরাপত্তা সুবিধা তথা সার্বক্ষণিক পুলিশ এসকর্ট প্রত্যাহার করে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। রোববার এ সিদ্ধান্ত হলেও সোমবার তা প্রকাশ পায়।

ঘটনাটি প্রকাশের পর থেকে কূটনৈতিক পাড়ায় রীতিমতো তোলপাড় চলছে। রাষ্ট্রদূতদের এসকর্ট সুবিধা প্রত্যাহারের বিষয়টি স্বীকার করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। সোমবার সন্ধ্যায় তিনি বলেন, কেবল এসকর্ট প্রত্যাহারই নয়, রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে ফ্লাগ উড়ানো বন্ধের বিষয়টিও বিবেচনায় রয়েছে। মন্ত্রী বলেন,  নিরাপত্তার নামে ৪/৫টি দেশের রাষ্ট্রদূত বাড়তি ঢং করছিলেন।

নিউ ইয়র্কে ১৯৩টি দেশের স্থায়ী মিশন রয়েছে। সেখানে যে সমস্ত মিশন প্রধান দায়িত্ব পালন করেন তাদের অনেকেই নিজ নিজ দেশের কেবিনেট মেম্বার পদমর্যাদার। কিন্তু ওখানে কেউ পুলিশ এসকর্ট নিয়ে চলার চিন্তাও করতে পারেন না, গাড়িতে পতাকা উড়ান না। ড. মোমেন  বলেন, আমি মন্ত্রী, কিন্তু কোথাও পুলিশ এসকর্ট নেই না।

এমনকি মফস্বলে গেলেও না। কারণ আমি মনে করি এটি একটি বাড়তি ঝামেলা। বাংলাদেশে রাস্তাঘাটে কিংবা শপিং মলে আক্রমণ করে লোক মারে না। সুতরাং চলাফেরায়  কোনো অসুবিধা নাই।