ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী পিএইচডি গবেষকের লাশ উদ্ধার

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৬:৫৩:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ জুন ২০২৩
  • ১১৩৪ বার পড়া হয়েছে

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী এক নারী পিএইচডি গবেষকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) সেরি কেমবাঙ্গানের সারডাং পেরদানার বাসা থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।

সারডাং জেলা পুলিশের প্রধান সহকারী কমিশনার এ এ আনবালাগান বলেন, বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৬ মিনিটে এক ব্যক্তি ওই নারীর বিষয়ে পুলিশে খবর দেয়। এরপর বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

পুলিশের সহকারী কমিশনার জানান, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ঘটনার আগে ভিকটিম ও তার বন্ধুরা একটি ডিনার পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। পার্টি চলাকালীন সময় তাকে কিছুটা বিষণ্ণ ও অস্বাভাবিক দেখাচ্ছিল। তদন্তে আরো জানা গেছে, ওই নারী তার স্বামীর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ব্যর্থ হন।

আনবালাগান বলেছেন, ওই নারী তার এক বন্ধুকে জানিয়েছিলেন, তিনি বাংলাদেশে ফিরে যেতে আগ্রহী নন। তার মা মারা গেছেন। শুধুমাত্র বাবা ও স্বামী বাংলাদেশে রয়েছেন। তিনি ব্যক্তিগত কারণে দেশে ফিরে যেতে অসন্তুষ্ট বলে জানা গেছে।

পুলিশ এখনো মৃত্যুর কারণ শনাক্ত করতে তদন্ত করছে এবং সারডাং হাসপাতালের ময়নাতদন্ত রিপোর্টের অপেক্ষায় রয়েছে। মামলাটি আকস্মিক মৃত্যু (এসডিআর) হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে ওই নারীর পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী পিএইচডি গবেষকের লাশ উদ্ধার

আপডেট সময় ০৬:৫৩:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ জুন ২০২৩

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী এক নারী পিএইচডি গবেষকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) সেরি কেমবাঙ্গানের সারডাং পেরদানার বাসা থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।

সারডাং জেলা পুলিশের প্রধান সহকারী কমিশনার এ এ আনবালাগান বলেন, বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৬ মিনিটে এক ব্যক্তি ওই নারীর বিষয়ে পুলিশে খবর দেয়। এরপর বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

পুলিশের সহকারী কমিশনার জানান, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ঘটনার আগে ভিকটিম ও তার বন্ধুরা একটি ডিনার পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। পার্টি চলাকালীন সময় তাকে কিছুটা বিষণ্ণ ও অস্বাভাবিক দেখাচ্ছিল। তদন্তে আরো জানা গেছে, ওই নারী তার স্বামীর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ব্যর্থ হন।

আনবালাগান বলেছেন, ওই নারী তার এক বন্ধুকে জানিয়েছিলেন, তিনি বাংলাদেশে ফিরে যেতে আগ্রহী নন। তার মা মারা গেছেন। শুধুমাত্র বাবা ও স্বামী বাংলাদেশে রয়েছেন। তিনি ব্যক্তিগত কারণে দেশে ফিরে যেতে অসন্তুষ্ট বলে জানা গেছে।

পুলিশ এখনো মৃত্যুর কারণ শনাক্ত করতে তদন্ত করছে এবং সারডাং হাসপাতালের ময়নাতদন্ত রিপোর্টের অপেক্ষায় রয়েছে। মামলাটি আকস্মিক মৃত্যু (এসডিআর) হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে ওই নারীর পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।