ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

স্ত্রী ফিরে দেখলেন, ঘরে স্বামীর হাত-পা-মুখ বাঁধা লাশ

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ১১:৪৮:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩
  • ১১১৯ বার পড়া হয়েছে

ঢাকার আশুলিয়ায় নিজ ভাড়া বাসায় হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সোমবার (২০ নভেম্বর) রাতে আশুলিয়ার পলাশবাড়ি বাতানটেক আলম মিয়ার মালিকানাধীন বাড়ির একটি কক্ষ থেকে দুরুল হুদা নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। পরে উপস্থিত হয় র‍্যাব ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, নিহত দুরুল হুদা (৪০) চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ থানার উত্তর ফতেহপুর গ্রামের বাহের আলীর ছেলে। তিনি স্ত্রীসহ আশুলিয়ায় বসবাস করে আসছিলেন। তিনি একটি কীটনাশক কারখানার প্যাকিংম্যান হিসেবে কাজ করতেন। তার স্ত্রী স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন।

স্থানীয়রা জানান, নিহতের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা সোমবার দুপুর আড়াইটার পর কারখানা থেকে ফিরে বাসায় ঢুকে নিজের স্বামীর লাশ দেখতে পান। পরে তিনি আশেপাশের লোকদের খবর দেন। দুরুল হুদার লাশ ঘরের মেঝেতে পরে ছিল। তার হাত ও পা কাপড়ের টুকরা দিয়ে ও মুখ স্কচটেপ দিয়ে আটকানো ছিল।

আশুলিয়া থানার পুলিশ উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মালেক বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। ভাড়া বাসায় কী কারণে যুবক হত্যাকাণ্ডের শিকার, তার কয়েকটা বিষয় মাথায় রেখে তদন্ত করছি। পিবিআই ক্রাইম সিন এলে সুরতহাল শুরু করা হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

স্ত্রী ফিরে দেখলেন, ঘরে স্বামীর হাত-পা-মুখ বাঁধা লাশ

আপডেট সময় ১১:৪৮:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩

ঢাকার আশুলিয়ায় নিজ ভাড়া বাসায় হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সোমবার (২০ নভেম্বর) রাতে আশুলিয়ার পলাশবাড়ি বাতানটেক আলম মিয়ার মালিকানাধীন বাড়ির একটি কক্ষ থেকে দুরুল হুদা নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। পরে উপস্থিত হয় র‍্যাব ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, নিহত দুরুল হুদা (৪০) চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ থানার উত্তর ফতেহপুর গ্রামের বাহের আলীর ছেলে। তিনি স্ত্রীসহ আশুলিয়ায় বসবাস করে আসছিলেন। তিনি একটি কীটনাশক কারখানার প্যাকিংম্যান হিসেবে কাজ করতেন। তার স্ত্রী স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন।

স্থানীয়রা জানান, নিহতের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা সোমবার দুপুর আড়াইটার পর কারখানা থেকে ফিরে বাসায় ঢুকে নিজের স্বামীর লাশ দেখতে পান। পরে তিনি আশেপাশের লোকদের খবর দেন। দুরুল হুদার লাশ ঘরের মেঝেতে পরে ছিল। তার হাত ও পা কাপড়ের টুকরা দিয়ে ও মুখ স্কচটেপ দিয়ে আটকানো ছিল।

আশুলিয়া থানার পুলিশ উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মালেক বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। ভাড়া বাসায় কী কারণে যুবক হত্যাকাণ্ডের শিকার, তার কয়েকটা বিষয় মাথায় রেখে তদন্ত করছি। পিবিআই ক্রাইম সিন এলে সুরতহাল শুরু করা হবে।