ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ভিক্ষুককে ধমক দেওয়া ঠিক নয়

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ১২:৫৯:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ মার্চ ২০২৪
  • ১১০৩ বার পড়া হয়েছে

ধন-সম্পদের প্রাচুর্যে মানুষ অহংকারী হয়ে যায়। অসহায় গরিব-দুঃখীকে পাশকাটিয়ে চলে। তাদের দিকে ঘৃণার চোখে তাকায়। কখনো সাহায্যের জন্য তাদের দারস্থ হলে ধমকের সুরে কথা বলে। অপমান করে। ধমক দিয়ে তাড়িয়ে দেয়। অথচ কোনো ভিক্ষুক সাহায্য চাইলে তাকে উদারচিত্তে দান করা উচিত। কিছু দিতে না পারলে অন্তত ধমক না দেওয়া। বরং ভালোভাবে বিদায় করা। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আর যে সাহায্যপ্রার্থী, তাকে ধমকাবে না।’ সুরা দুহা ১০

অনেক মানুষ ঘরে দান করার মতো ধনসম্পদ রেখেও ভিক্ষুককে খালি হাতে ফিরিয়ে দেয়। এমনটা করা অনুচিত। নিজের সাধ্যানুযায়ী কিছু না কিছু দিয়ে দেওয়া ভালো। হোক সেটা অতি সামান্য। হজরত আবদুর রাহমান ইবনে বুজাইদ (রহ.) হতে তার দাদি উম্মে বুজাইদ (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত। হজরত রাসুল (সা.)-এর কাছে যে সব মহিলা বাইয়াত গ্রহণ করেছিলেন তিনিও তাদের অন্তর্ভুক্ত। তিনি হজরত রাসুল (সা.)-কে বললেন, ভিক্ষুক এসে আমার দরজায় দাঁড়ায়। অথচ আমার হাতে তাকে দেওয়ার মতো কিছুই থাকে না। হজরত রাসুল (সা.) তাকে বললেন, যদি তুমি (পশুর পায়ের) একটি ক্ষুর (খুবই সামান্য জিনিস) ছাড়া তাকে দেওয়ার মতো আর কিছু না পাও, তবে তাই তার হাতে তুলে দাও। তিরমিজি ৬৬৫

দান-খয়রাতের উপকারিতা : দান-খয়রাতের দুনিয়াবি ও পরকালীন বহু উপকার রয়েছে। বিশেষ কিছু উপকারিতা হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে। হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, হজরত রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘দান-খয়রাত মহান আল্লাহর অসন্তুষ্টি কমিয়ে দেয় এবং অপমানজনক মৃত্যু রোধ করে। তিরমিজি ৬৬৪
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

ভিক্ষুককে ধমক দেওয়া ঠিক নয়

আপডেট সময় ১২:৫৯:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ মার্চ ২০২৪

ধন-সম্পদের প্রাচুর্যে মানুষ অহংকারী হয়ে যায়। অসহায় গরিব-দুঃখীকে পাশকাটিয়ে চলে। তাদের দিকে ঘৃণার চোখে তাকায়। কখনো সাহায্যের জন্য তাদের দারস্থ হলে ধমকের সুরে কথা বলে। অপমান করে। ধমক দিয়ে তাড়িয়ে দেয়। অথচ কোনো ভিক্ষুক সাহায্য চাইলে তাকে উদারচিত্তে দান করা উচিত। কিছু দিতে না পারলে অন্তত ধমক না দেওয়া। বরং ভালোভাবে বিদায় করা। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আর যে সাহায্যপ্রার্থী, তাকে ধমকাবে না।’ সুরা দুহা ১০

অনেক মানুষ ঘরে দান করার মতো ধনসম্পদ রেখেও ভিক্ষুককে খালি হাতে ফিরিয়ে দেয়। এমনটা করা অনুচিত। নিজের সাধ্যানুযায়ী কিছু না কিছু দিয়ে দেওয়া ভালো। হোক সেটা অতি সামান্য। হজরত আবদুর রাহমান ইবনে বুজাইদ (রহ.) হতে তার দাদি উম্মে বুজাইদ (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত। হজরত রাসুল (সা.)-এর কাছে যে সব মহিলা বাইয়াত গ্রহণ করেছিলেন তিনিও তাদের অন্তর্ভুক্ত। তিনি হজরত রাসুল (সা.)-কে বললেন, ভিক্ষুক এসে আমার দরজায় দাঁড়ায়। অথচ আমার হাতে তাকে দেওয়ার মতো কিছুই থাকে না। হজরত রাসুল (সা.) তাকে বললেন, যদি তুমি (পশুর পায়ের) একটি ক্ষুর (খুবই সামান্য জিনিস) ছাড়া তাকে দেওয়ার মতো আর কিছু না পাও, তবে তাই তার হাতে তুলে দাও। তিরমিজি ৬৬৫

দান-খয়রাতের উপকারিতা : দান-খয়রাতের দুনিয়াবি ও পরকালীন বহু উপকার রয়েছে। বিশেষ কিছু উপকারিতা হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে। হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, হজরত রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘দান-খয়রাত মহান আল্লাহর অসন্তুষ্টি কমিয়ে দেয় এবং অপমানজনক মৃত্যু রোধ করে। তিরমিজি ৬৬৪