ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

নাটোরের লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা

নাটোরের লালপুর উপজেলার গোপালপুরে পৌর আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি মনজুরুল ইসলাম মঞ্জুকে মাথায় ও পেটে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাত সোয়া ১১টার দিকে উপজেলার গোপালপুর রেলগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু উপজেলার বাহাদিপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। তিনি গোপালপুর পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। লালপুর উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম হত্যা মামলার অন্যতম আসামি ছিলেন তিনি।

লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাছিম আহম্মেদ জানান, রাত সোয়া ১১টার দিকে মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু আজিমপুর রেলগেটের পাশের এক কনফেকশনারি দোকানে যান। এ সময় তিনটি মোটরসাইকেলে করে কয়েকজন সন্ত্রাসী এসে মঞ্জুকে মাথায় ও পেটে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে পাশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

খবর পেয়ে পুলিশ ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশের কয়েকটি দল মাঠে কাজ শুরু করেছে বলে জানা গেছে।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ঠিকাদারি কাজ অথবা রাজনীতি-সংক্রান্ত বিষয়ে প্রতিপক্ষরা এমন ঘটনা ঘটিয়েছে। এ বিষয়ে একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

নাটোরের লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা

আপডেট সময় ১০:৪৭:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ মে ২০২৪

নাটোরের লালপুর উপজেলার গোপালপুরে পৌর আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি মনজুরুল ইসলাম মঞ্জুকে মাথায় ও পেটে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাত সোয়া ১১টার দিকে উপজেলার গোপালপুর রেলগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু উপজেলার বাহাদিপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। তিনি গোপালপুর পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। লালপুর উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম হত্যা মামলার অন্যতম আসামি ছিলেন তিনি।

লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাছিম আহম্মেদ জানান, রাত সোয়া ১১টার দিকে মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু আজিমপুর রেলগেটের পাশের এক কনফেকশনারি দোকানে যান। এ সময় তিনটি মোটরসাইকেলে করে কয়েকজন সন্ত্রাসী এসে মঞ্জুকে মাথায় ও পেটে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে পাশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

খবর পেয়ে পুলিশ ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশের কয়েকটি দল মাঠে কাজ শুরু করেছে বলে জানা গেছে।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ঠিকাদারি কাজ অথবা রাজনীতি-সংক্রান্ত বিষয়ে প্রতিপক্ষরা এমন ঘটনা ঘটিয়েছে। এ বিষয়ে একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।