ঢাকা , বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

টাকা ফেরত দিয়ে খালাস পেলেন ইভ্যালির রাসেল-শামীমা

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৫:১২:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪
  • ১০৯৯ বার পড়া হয়েছে

প্রতারণার একটি মামলায় গ্রাহকের টাকা ফেরত দিয়ে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন খালাস পেয়েছেন।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ খালাসের এ রায় ঘোষণা করেছেন।

মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী আবু তাহের রনি বলেন, ‘২০২২ সালের আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করি। এ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। গত ২৪ এপ্রিল যুক্তিতর্ক শেষে আদালত ২৩ মে রায়ের দিন ধার্য করেন। সাজার ভয়ে আসামিরা বৃহস্পতিবার পাওনা টাকা ফেরত দেন। তাই আদালত তাদের খালাসের রায় দিয়েছেন।’

মামলা থেকে জানা যায়, আলী রেজা ফারুক ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর একটি বাইক কেনা বাবদ দুই লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৮ টাকা নগদ ও বিকাশে পরিশোধ করেন। নির্ধারিত সময় বাইক দিতে না পারায় আলী রেজা ফারুককে একটি চেক প্রদান করে। তিনি ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি চেকটি ব্যাংকে জমা দেন। তবে চেকটি ডিজঅনার হয়। পরবর্তীতে বাদী লিগ্যাল নোটিশ পাঠানোর পর টাকা ফেরত না দেওয়ায় মামলা করেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

টাকা ফেরত দিয়ে খালাস পেলেন ইভ্যালির রাসেল-শামীমা

আপডেট সময় ০৫:১২:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

প্রতারণার একটি মামলায় গ্রাহকের টাকা ফেরত দিয়ে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন খালাস পেয়েছেন।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ খালাসের এ রায় ঘোষণা করেছেন।

মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী আবু তাহের রনি বলেন, ‘২০২২ সালের আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করি। এ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। গত ২৪ এপ্রিল যুক্তিতর্ক শেষে আদালত ২৩ মে রায়ের দিন ধার্য করেন। সাজার ভয়ে আসামিরা বৃহস্পতিবার পাওনা টাকা ফেরত দেন। তাই আদালত তাদের খালাসের রায় দিয়েছেন।’

মামলা থেকে জানা যায়, আলী রেজা ফারুক ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর একটি বাইক কেনা বাবদ দুই লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৮ টাকা নগদ ও বিকাশে পরিশোধ করেন। নির্ধারিত সময় বাইক দিতে না পারায় আলী রেজা ফারুককে একটি চেক প্রদান করে। তিনি ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি চেকটি ব্যাংকে জমা দেন। তবে চেকটি ডিজঅনার হয়। পরবর্তীতে বাদী লিগ্যাল নোটিশ পাঠানোর পর টাকা ফেরত না দেওয়ায় মামলা করেন।