ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

গাইবান্ধায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৩ সেমি ওপরে

কয়েকদিনের ভারী বর্ষণ ও উজানের নেমে আসা পানিতে গাইবান্ধায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি অপরিবর্তিত রয়েছে। গত ২১ ঘণ্টায় এ নদীর পানি ৪৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে শুক্রবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কন্টোল রুম সূত্রে জানা গেছে।

অন্যদিকে গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোল্লারচর, গিদারি, ঘাগোয়া, কামারজানি, ও ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ি, ফুলছড়ি ও ফজলুপুর এবং সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, কাপাসিয়া ও হরিপুর ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।

গাইবান্ধা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, ‘জেলায় শুধু তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যান্য নদীর পানি অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে সার্বিক পরিস্থিতির ওপর সার্বক্ষণিক নজর রাখছি।’

এ বিষয়ে গাইবান্ধা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদ আল হাসান বলেন, বন্যায় যে এলাকা প্লাবিত হয়েছে। সেসব এলাকায় শিগগিরই শুকনা খাবার বিতরণ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

গাইবান্ধায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৩ সেমি ওপরে

আপডেট সময় ০৩:৪৭:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুন ২০২৪

কয়েকদিনের ভারী বর্ষণ ও উজানের নেমে আসা পানিতে গাইবান্ধায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি অপরিবর্তিত রয়েছে। গত ২১ ঘণ্টায় এ নদীর পানি ৪৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে শুক্রবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কন্টোল রুম সূত্রে জানা গেছে।

অন্যদিকে গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোল্লারচর, গিদারি, ঘাগোয়া, কামারজানি, ও ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ি, ফুলছড়ি ও ফজলুপুর এবং সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, কাপাসিয়া ও হরিপুর ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।

গাইবান্ধা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, ‘জেলায় শুধু তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যান্য নদীর পানি অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে সার্বিক পরিস্থিতির ওপর সার্বক্ষণিক নজর রাখছি।’

এ বিষয়ে গাইবান্ধা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদ আল হাসান বলেন, বন্যায় যে এলাকা প্লাবিত হয়েছে। সেসব এলাকায় শিগগিরই শুকনা খাবার বিতরণ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।