ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

আবরারের পরিবারকে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হাইকোর্টের রুল

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৫:২৯:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১০৯৩ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদের মৃত্যুতে তার পরিবারকে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রুলসহ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেন। এ ছাড়া এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. মাহবুব মোরশেদ। আর রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজিব।

বুয়েটের ইলেকট্রিকাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন আবরার ফাহাদ। ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বুয়েটের শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তার আগে তাকে মারধর করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক ছাত্র বিক্ষোভ হয়। অন্যান্য শ্রেণি-পেশার মানুষও এ হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেন। আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের পর তার বাবা বরকত উল্লাহ পরদিন চকবাজার থানায় মামলা করেন। সে মামলার বিচার শেষে ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার আদালত।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

আবরারের পরিবারকে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হাইকোর্টের রুল

আপডেট সময় ০৫:২৯:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদের মৃত্যুতে তার পরিবারকে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রুলসহ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেন। এ ছাড়া এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. মাহবুব মোরশেদ। আর রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজিব।

বুয়েটের ইলেকট্রিকাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন আবরার ফাহাদ। ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বুয়েটের শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তার আগে তাকে মারধর করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক ছাত্র বিক্ষোভ হয়। অন্যান্য শ্রেণি-পেশার মানুষও এ হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেন। আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের পর তার বাবা বরকত উল্লাহ পরদিন চকবাজার থানায় মামলা করেন। সে মামলার বিচার শেষে ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার আদালত।