ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

একজনকে গ্রেপ্তারে ২ হাজার পুলিশ

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৬:৩৪:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১০৮৮ বার পড়া হয়েছে

ফিলিপাইনের বিতর্কিত ধর্মযাজক অ্যাপোলে কুইবোলোয় গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল রবিবার তার নিজস্ব চার্চ কম্পাউন্ড থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রভাবশালী এই প্যাস্টরকে গ্রেপ্তার করতে মোতায়েন করা হয়েছিল ২ হাজার পুলিশ। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নিজেকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের মালিক এবং ইশ্বরপুত্র বলে দাবি করতেন কুইবোলো। তার বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়ন ও পাচারের অভিযোগ রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারে ২ সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে ২ হাজার পুলিশ মোতায়েন ছিল।

তিনি তার কিংডম অব জিসাস ক্রাইস্ট কম্পাউন্ডে লুকিয়ে ছিলেন। ৭৪ একর জায়গার পুরোটা ঘিরে ফেলে পুলিশ। মোতায়েন করা হয় হেলিকপ্টারও।

ফিলিপাইনের একটি আদালত শিশু ও যৌন নির্যাতনের সন্দেহে তাকে এবং আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়ার পর কুইবলয় আত্মগোপনে চলে যান। ফৌজদারি অভিযোগের তদন্তকারী কমিটির শুনানিতে উপস্থিত হতে অস্বীকার করার জন্য তাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়।

এরপর তাকে গ্রেপ্তার করতে গেলে কম্পাউন্ডের গেটে কুইবোলয়ের অনুসারীরা অবস্থান নেয়। তারা পুলিশকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

একজনকে গ্রেপ্তারে ২ হাজার পুলিশ

আপডেট সময় ০৬:৩৪:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফিলিপাইনের বিতর্কিত ধর্মযাজক অ্যাপোলে কুইবোলোয় গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল রবিবার তার নিজস্ব চার্চ কম্পাউন্ড থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রভাবশালী এই প্যাস্টরকে গ্রেপ্তার করতে মোতায়েন করা হয়েছিল ২ হাজার পুলিশ। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নিজেকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের মালিক এবং ইশ্বরপুত্র বলে দাবি করতেন কুইবোলো। তার বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়ন ও পাচারের অভিযোগ রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারে ২ সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে ২ হাজার পুলিশ মোতায়েন ছিল।

তিনি তার কিংডম অব জিসাস ক্রাইস্ট কম্পাউন্ডে লুকিয়ে ছিলেন। ৭৪ একর জায়গার পুরোটা ঘিরে ফেলে পুলিশ। মোতায়েন করা হয় হেলিকপ্টারও।

ফিলিপাইনের একটি আদালত শিশু ও যৌন নির্যাতনের সন্দেহে তাকে এবং আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়ার পর কুইবলয় আত্মগোপনে চলে যান। ফৌজদারি অভিযোগের তদন্তকারী কমিটির শুনানিতে উপস্থিত হতে অস্বীকার করার জন্য তাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়।

এরপর তাকে গ্রেপ্তার করতে গেলে কম্পাউন্ডের গেটে কুইবোলয়ের অনুসারীরা অবস্থান নেয়। তারা পুলিশকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেয়।