ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

প্রশ্নফাঁসে ১০ জনের সাজা, খালাস ১১৪

  • সূর্যোদয় ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৭:৩৫:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১০৮৭ বার পড়া হয়েছে

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি ও বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় করা মামলায় ১২৪ জনের মধ্যে ১০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়েছে আদালত।

এদের মধ্যে সাতজনকে চার বছর এবং তিনজনকে দুই বছরের সাজা দেয়া হয়েছে। তবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ১১৪ জনকে খালাস দিয়েছে আদালত।

আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম হাসিবুল হক এই রায় দেন।

দণ্ডিতরা পলাতক থাকায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে।

২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’টি আবাসিক হলে সিআইডি অভিযান চালিয়ে মামুন ও রানা নামে দুই শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করে।

তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরদিন পরীক্ষার হল থেকে রাফি নামে ভর্তিচ্ছু একজন শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করা হয়।

ওইদিন শাহবাগ থানায় ২০০৬ সালের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন এবং ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা আইনের মামলা করে সিআইডি।

তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র এএসপি সুমন কুমার দাস ২০১৯ সালে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়।

পরে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে সকল আসামিকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেয়। পাবলিক পরীক্ষা আইনে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১২৪ জনের বিচার শুরু হয়।

সূত্র : বিবিসি

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আজকের সূর্যোদয়

আজকের সূর্যোদয় প্রত্রিকায় আপনাদের স্বাগতম। ‍আমাদের নিউজ পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন।

বরিশালে মুজিবিয়ানের ৮৭ নেতাকে খুঁজছে গোয়েন্দা সংস্থা

প্রশ্নফাঁসে ১০ জনের সাজা, খালাস ১১৪

আপডেট সময় ০৭:৩৫:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি ও বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় করা মামলায় ১২৪ জনের মধ্যে ১০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়েছে আদালত।

এদের মধ্যে সাতজনকে চার বছর এবং তিনজনকে দুই বছরের সাজা দেয়া হয়েছে। তবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ১১৪ জনকে খালাস দিয়েছে আদালত।

আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম হাসিবুল হক এই রায় দেন।

দণ্ডিতরা পলাতক থাকায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে।

২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’টি আবাসিক হলে সিআইডি অভিযান চালিয়ে মামুন ও রানা নামে দুই শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করে।

তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরদিন পরীক্ষার হল থেকে রাফি নামে ভর্তিচ্ছু একজন শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করা হয়।

ওইদিন শাহবাগ থানায় ২০০৬ সালের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন এবং ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা আইনের মামলা করে সিআইডি।

তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র এএসপি সুমন কুমার দাস ২০১৯ সালে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়।

পরে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে সকল আসামিকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেয়। পাবলিক পরীক্ষা আইনে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১২৪ জনের বিচার শুরু হয়।

সূত্র : বিবিসি